প্লেজারিজম কি কেন করা যায়না - গ্রামারটিকাল ব্যাকরণগত ভুলসংশোধন করার পদ্ধতি।

প্রিয় পাঠক আপনারা যদি স্ক্রিনশট নেওয়ার টেকনিক সম্পর্কে গামারটি কালো ব্যাকরণগত ভুল সংশোধন করার পদ্ধতি কি ভাবে করবেন এবং প্লেজারিজম কি কেন করা যাবে না। কপি রাইটিং কি এটা কিভাবে কাজ করে এ সকল বিষয় আপনারা যদি জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

প্লেজারিজম কি কেন করা যায়না

আপনারা জানেন কপিরাইটিং কপি পেস্টিং এগুলো বিষয় বা স্ক্রিনশট নেবার পদ্ধতি এগুলো জানা কতটা প্রয়োজনীয় তাই এ সকল সম্পর্কে জানতে নিম্নে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

তাই আপনারা সমস্ত বিষয় যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটির সবগুলো স্টেপ মনোযোগ সহকারে বা বোঝার ইঙ্গিতে পড়বেন তাহলে আশা করি সম্পূর্ণ বিষয় খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ধন্যবাদ।
.

স্ক্রিনশট টেকনিক কি স্ক্রিনশট নেওয়ার টেকনিক

স্ক্রিনশট এমন একটি টেকনিক যা দ্বারা মানুষকে বোঝানো যায় যে এটি একটি প্রয়োজনীয় জিনিস। মানুষের মাঝে সহজ পদ্ধতিতে বা বোঝানোর জন্য স্ক্রিনশট ব্যবহার করে থাকে যেমন


কোন অডিও ভিডিও কোন বা কোন ডকুমেন্ট দেখানো সম্ভব হয় না। এই কারণেই সাধারণত আমরা স্ক্রিনশট ব্যবহার করে থাকি। যাতে খুব সহজে আমরা আপনাদেরকে ভালোভাবে বুঝাতে পারি।

আপনাদেরকে বোঝানোর জন্য এখানে একটি স্ক্রিনশট ব্যবহার করা হয়েছে। যে, কোন অপশনে গিয়ে কোথায় ক্লিক করতে হবে এ বিষয়ে আপনাদেরকে খুব সহজেই ধারণা দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে কোথায় ক্লিক করতে হবে তা খুব সহজে যাতে বুঝতে পারে এই কারণে স্ক্রিনশট ব্যবহার করা দরকার বা প্রয়োজনীয়।


আবার আপনারা এখানে দেখতে পাচ্ছেন যে, যেটুক প্রয়োজনীয় সেটুকু অংশ স্ক্রিনশট দিয়ে রাখা হয়েছে বাকি নিচের অর্ধেক কিন্তু রাখা হয় নাই। আপনার যেটুকু কাজ সেইটুকুই ব্যবহার করার এবং বুঝতে পারার জন্য এটুকুই তুলে ধরা হয়েছে।

তাই আপনারা কোন কিছুর স্ক্রিনশট নিতে চাইলে যেটুকু প্রয়োজন সেটুকু স্ক্রিনশট নিবেন এর বেশি নেওয়ার প্রয়োজন নেই।যেমন ওপরের ওইটুকুই প্রয়োজন এর নিচের অংশ নিয়ে কোন লাভ নেই

তাই শুধু মেন ফোকাসটি তুলে ধরলেই যথেষ্ট।তাই আপনার এমনভাবে স্ক্রিনশট নিবেন যাতে করে বোঝা যায় এটি কোন অংশের স্ক্রিনশট যাতে করে বুঝতে অনেকটাই সুবিধা হয় তাই এই বিষয়ে খেয়াল রাখবেন যাতে করে পুরোটাই ফোকাস বুঝতে পারে।


আপনারা দেখেন উপরেরটা পুরো স্ক্রিনশট নিয়েছি এটা দেখতে কেমন লাগছে আর নিচে শুধু মেন ফোকাস কিওয়ার্ড শুধু নিয়েছি, নিয়েছি নিঃসন্দেহে নিচ কার স্ক্রিনশট দেখতে ভালো লাগছে।



তাই শুধু যেটুকই প্রয়োজন ঠিক ঐটুকুই স্ক্রিনশট নেওয়ার চেষ্টা করবেন, তাহলে ভালো লাগবে। তাহলে আশা করি স্ক্রিনশট জিনিসটা কি এটা কিভাবে নিবেন সম্পূর্ণ বিষয় বুঝতে পেরেছেন।

আপনি যদি স্ক্রীনশট কিভাবে নিতে হয় এ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই google সার্চ করে জেনে নেবেন। তাছাড়া আপনি একটি কাজ করতে পারেন আপনার ল্যাপটপ বা পিসিতে উপরে যে লেখার স্ক্রিনশট নিবেন সেটা ডিসপ্লের উপরে আগে রাখতে হবে।

এরপরে বাম দিকের স্টেট মেনু চাপ দিবেন দিয়ে সার্চ করবেন Snipping Tool ওপেন করে নিউ বাটনে ক্লিক করে আপনি যতটুক লেখার স্ক্রিনশট নিতে চান ততটুকু নিয়ে আপনাকে ফটোশপ ওপেন করতে হবে এবং ফটোশপে এডিট মোড়ের ভাই করে নিতে হবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

গ্রামারটিকাল ও ব্যাকরণগত ভুলসংশোধন করার পদ্ধতি

গ্রামারটিকাল ইরোর আমরা দু ভাবে চেক করতে পারি যেমন কারণ আমরা বাংলাতেও লেখালেখি করি এবং ইংরেজিতেও লেখালেখি করি তাই আমরা গ্রামারটিকাল ইরোর দুইভাবেই চেক করা আপনাদেরকে দুইভাবে দেখিয়ে দিব।

আমাদের ব্রাউজারগুলো বেশিরভাগই ইংরেজিতে সাপোর্ট করে বাংলার ব্রাউজার অন্য কোন ব্রাউজার থেকে দেখতে হয় সবকিছু ঠিকমতো সাপোর্ট করে না। ইংরেজি কামারটিকাল ইররগুলো আমরা আমাদের ব্রাউজারে খুব সহজে দেখতে পারব।

বাংলার ইরোর আমরা কোন ব্রাউজার থেকে দেখতে পারবো না তার জন্য আলাদা একটি অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে। তবে কোনটা দিয়ে কিভাবে চেক করবে সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সম্পূর্ণ বিষয় জানতে নিম্নে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আপনি যদি কোন পোস্ট লেকে থাকেন এবং আপনার যদি মনে হয় ইংরেজি শব্দটা ভুল হয়েছে তাহলে সেটাকে সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করলে উপরের যে শব্দটি উঠে ওইটাই সঠিক বানান আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আর আপনি যদি বাংলা লেখা শুদ্ধ করতে চান তাহলে আপনার ব্রাউজার থেকে অভ্র কিবোর্ড ইন্সটল করতে হবে বেশিরভাগ পিসি বা ডেক্সটপে অভ্র কিবোর্ড থেকে থাকে। আপনি সেটিংসে গিয়ে লিখবেন Avro Spell Checker লিখলে আপনার কাছে ওপেন হবে আপনার ইন্সটল করে নিয়ে নিবেন।

আপনি অভ্র কিবোর্ড ইন্সটল করে ওপেন করবেন করে কোন লেখাকে পেস্ট করলে সেখান থেকে লেখা ছোট বড় করেও দেখতে পারবেন তার জন্য Format বাটন এর ভেতরে ঢুকে আপনি যেকোন সাইজ করে নিতে পারেন।


আর শুদ্ধ করার জন্য আপনাকে Spell check ক্লিক করে এখান থেকে আপনারা যেকোনো ধরনের শব্দকে ভুল থেকে শুদ্ধ করে নিতে পারেন। ধরেন আপনি তুমি লিখেছেন এখন তুমি কে শুদ্ধ করতে তাহলে তুমি কি সিলেট করে

চেঞ্জ ওয়ান দিলে শুধু একটি তুমি চেঞ্জ হয়ে যাবে আর চেঞ্জ কল দিলে সমস্ত তুমি লেখাটি সম্পূর্ণ শুদ্ধ হয়ে যাবে আশা করি বুঝতে পেরেছেন। উপরের চিত্রে থেকে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

কপি রাইটিং কি এটা কিভাবে কাজ করে

সাধারণত কপিরাইটিং শব্দটি শুনলে মনে হয় এটি একটি কপিরাইটিং করার পদ্ধতি আবার অন্যদিকে কপির আইটেম মানে বোঝা যায় কপি পেস্ট করাকে বোঝায়। এক কথায় কপিরাইট কথাটি কোন একটি মালিকের নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি বা পোস্টকে কপিরাইট বলে।

অন্যদিকে আবার কপি পেস্ট জিনিসটা আমরা অনেকেই জানি যে অন্য কোন স্থান থেকে কপি করে নিয়ে এসে পেস্ট করাকে কপি পেস্ট বলে। বোঝায় কিন্তু নয় কপি রাইটিং জিনিসটা হল মানুষের কোন কিছু প্রতি আকৃষ্ট হয়ে আপনার পেইজে বা আপনি যে বিষয়ে সেবা করতে চান সে বিষয়ে জানা হাট গ্রহকে কপি রাইটিং বলে।

আপনি মানুষের মাঝে সেবা করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি বিক্রি করতে চান তাদের প্রতি যে আপনের একটি থাকতে হবে তাদেরকে বিশ্বস্তর সাথে তাদেরকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করতে হবে তবেই আপনি প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন এই জিনিসটাই হল কপিরাইটিং। এক কথায় কোন প্রোডাক্ট বিক্রয় গ্রাহকের কাছে বিশ্বস্তর সাথে পৌঁছে দেওয়াই কপি রাইটিং।

প্লেজারিজম কি কেন করা যাবেনা

প্লেজারিজম বলতে সাধারণত বোঝায় আপনার নির্দিষ্ট কোন পোস্ট এর কেউ জুতো পুরো প্যারাগ্রাফটি কপি করে নেয়, বা অর্ধেক কপি করে নেয় কিংবা কয়েকটা স্টেপ কপি করে নেয়, কিংবা কয়েক লাইন কপি করে নেয় সেটাকে বলা হয় প্লেজারিজম ।

এক কথায় আপনার পোস্ট থেকে কপি করে অন্য কেউ নিজের পোস্টে পাবলিশ করাকেই প্লেজারিজম বলে। আপনি যে কষ্ট করে একটি পোস্ট তৈরি করছেন সেগুলো কপি করে নিয়ে অন্য কেউ নিজের করে নেয় এটাকেই বলা হয় প্লেজারিজম।

তাহলে অবশ্যই বুঝতেই পারছেন যে কপি একদম চুরি একটা জিনিস এটা করা একদম ঠিক নয় কারণ কারো পোস্ট চুরি করলে বিশাল বড় একটি সমস্যা হতে পারে আপনার ওয়েবসাইটের।

যে google ব্রাউজার থেকে আপনি চেক করতে পারবেন আপনার পোস্ট থেকে কেউ কপি করছে কিনা সে ব্রাউজার হল Copyscape.com আপনি গুগলে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন এখানে আপনার পোষ্টের লিংক দিলে আপনি চেক করে দেখতে পারবেন যে কেউ আপনার পোস্ট কপি করেছে কি না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

অন্যভাবেও আপনি দেখতে পারেন যে আপনার ওয়েবসাইটের লেখা কেউ চুরি করছে কিনা আপনার ওয়েবসাইটের কোন একটি অংশ থেকে কপি করে নিয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে সেভ করতে পারেন যে এই অংশটি কেউ কপি করেছে কিনা তা আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন গুগল সার্চ কোন সালে পেস্ট করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন।

লেখক এর মন্তব্য

উপরের যেগুলো টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো টপিক আপনারা মেনে চললে আপনাদের ওয়েবসাইটের কোন প্রকার ক্ষতিও হবে না এবং আপনার ওয়েবসাইট থেকে কেউ লেখা চুরি করছে কিনা এটা আপনি খুব ভালো হবেই জানতে পারবেন।

আমার এই আর্টিকেলটি পরে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌছে দিবেন ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
\