কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা - কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস।

প্রিয় পাঠক আপনারা জানলে অবাক হবেন যে , কালোজিরাতে এত পরিমাণ উপকারিতা রয়েছে যে চিকিৎসা বিজ্ঞানরা অতি গুরুত্বের সঙ্গে গবেষণা করছে এবং পরীক্ষা করে দেখে যে, কেমন পরিমাণ উপকারিতা রয়েছে তা জানার চেষ্টা করছে।

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

পোস্ট সূচীপত্রঃ .
তাই আপনারা কালোজিরা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং কালোজিরার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি রয়েছে এবং এর গুণ্যতমান কেমন এ সকল বিষয় জানতে আপনারা মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।

ভূমিকা

আপনারা অনেকেই জানার চেষ্টা করেন যে, কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি, সকালে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম, ও এর উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চান।
তাই আপনাদেরকে কালোজিরার সম্পর্কে যত ধরনের কনফিউশন বা প্রশ্ন রয়েছে সকল কিছু দূর হয়ে যাবে। যদি আপনারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাই কালোজিরা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কালোজিরা এমন একটি উপাদান যার উপকারিতা কোরআন হাদিসেও উল্লেখ করা রয়েছে। এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানরা গবেষণার মাধ্যমে জানতে পেরেছে যে কালোজিরার মধ্যে রয়েছে বিশেষ গুণ। যেমন ফসফেট, ফসফরাইজ, আইরন, ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ বা প্রয়োজনীয় উদ্ভিদ বা ফল।

কালোজিরা এখন বিভিন্ন মসলা হিসেবেও ব্যবহার হয়ে থাকে। কালোজিরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে শরীরে শক্তি মেধা শক্তি এবং শরীর সুস্থ এবং সুরক্ষিত রাখে এই কালোজিরা। এর গুন বলে শেষ হওয়ার নয়।
কালোজিরা উচ্চ রক্তচাপ এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে শরীর ফিট টেস্ট রাখে এবং সুন্দর ত্বক মশারিজিন রাখে। এছাড়াও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধের জন্য কালোজিরা বিভিন্নভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে এবং কালোজিরাকে সরব রোগের ওষুধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

তবে কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার অনেক ধরনের নিয়ম রয়েছে। ওই নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে কালোজিরা সেবন করতে হবে। তবেই আপনি সঠিক উপকারিতা পাবেন। তাহলে কিভাবে খাবেন এ সম্পর্কে জানতে নীচে পড়ুন।

আপনারা কালোজিরা খালি পেটে প্রতিদিন সকালে এক থেকে দুই চামচ কালোজিরা চিবিয়ে এক গ্লাস পরিমাণ পানি পান করবেন,করার আধা ঘন্টা পর খাবার খাবেন এভাবে নিয়মিত সেবনের ফলে আপনার অনেক রোগ প্রতিরোধ 

ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং আপনার গ্যাস্টিক বা অন্যান্য সমস্যা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। এছাড়াও কালোজিরা সঙ্গে অন্যান্য উপাদান দিলে এটি আরো বেশি উপকারিতা হয়।

যেমনঃ

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে কালোজিরার অবদানঃ প্রতিদিন সকালে হালকা কুসুম গরম পানিতে এক দুই চা চামচ খাঁটি মধু এবং এর সঙ্গে এক চা চামচ কালোজিরার তেল মিশ্রণ করে দিলে আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক সহযোগিতা করবে। 

আপনার মেধা বাড়াতে সাহায্য করবে এবং কি আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে অনেক সহযোগিতা করবে। তাই নিয়মিত এক থেকে দুবার করে কালোজিরা তেল এবং মধু মিশ্রণ করে খেতে পারেন।

কালোজিরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ বেশিরভাগই চিকিৎসকনরা বলেন বেশি বেশি পরিমাণ কালোজিরা সেবন করতে কেননা কালোজিরাতে রয়েছে, আপনার শরীরের হাইলাইট সুগার কমাতে বিশেষ কার্যকারী। যা আপনার ডায়াবেটিস কমাতে বিশেষ সাহায্য সহযোগিতা করবে।

প্রতিদিন সকালে এক চা চামচ কালোজিরা চিবিয়ে খেয়ে এক গ্লাস পানি সেবন করলে আশা করি আপনার সুগার অনেকাংশই কমে যাবে। তবে আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে থাকেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কালোজিরা একদমই সেবন করবেন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।

কালোজিরা ওজন কমাতে বিশেষ কার্যকারীঃ আপনি যদি নিয়মিত হালকা কুসুম গরম পানিতে এক দুই চা চামচ মধু এবং এক দুই চা চামচ কালোজিরা মিক্স করে দৈনিক একবার করে সেবন করতে পারেন, তাহলে আপনার ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করবে।

এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে কালোজিরা এবং মধুর মিশ্রণে। তাই আপনারা নিয়মিতভাবে কালোজিরা এবং মধু মিশ্রণ করে যদি সেবন করতে পারেন, তাহলে অবশ্যই আপনাদের সকল রোগ প্রতিরোধ এবং শক্তি বুদ্ধি মেধা ও রক্ত সঞ্চালন ডাইবেটিস অন্যান্য বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।

টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কি হয়

কালোজিরার মধ্যে রয়েছে বিশেষ উপাদান যেমন ফসফেট, কার্বো হাইড্রেট, জীবাণুন নাশক এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে কালোজিরাই কালোজিরা হরমোন, ডায়াবেটিস, সুস্বাস্থ্য ও ক্যান্সারের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে কালোজিরা।

যেগুলো রোগ প্রতিরোধ করে কালোজিরা তা নিম্নে দেয়া হলোঃ
  • কষ্টের রোগ প্রতিরোধ করে
  • কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে
  • চর্ম রোগ প্রতিরোধ করে
  • ব্রণ এর রোগ প্রতিরোধ করে
  • গলা ব্যথা দূর করে
  • টনসিল দূর করে
  • দাঁতের রোগ দূর করে
  • কানের রোগ দূর করে
  • দাঁতের রোগ দূর করে
  • চুল ও টাক দূর করে
  • মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
  • হারভাঙ্গার রোগ প্রতিরোধ করে
  • পাকস্থলী ও মলাশয়ের রোগ প্রতিরোধ করে
  • মূত্র রক্ত প্রবাহ দূর করে
  • মুখের অরুচি দূর করে
এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে কালো জিরাতে তাই আপনারা নিয়মিত ৭ দিন সেবন করলে অবশ্যই উপকৃত হবেন বলে আশা করি। শুধু সাতদিন নয় কালোজিরা হালকা কুসুম গরম পানিতে ১ ২ চা চামচ মধু এবং ১ ২ চা চামচ কালোজিরা মিশ্রণ করে নিয়মিত দৈনিক সেবন করলে অবশ্যই আপনার এগুলোর রোগ প্রতিরোধ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।

প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত

বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের মহা ঔষধ হলো কালোজিরা আপনি যদি প্রতিদিন সকালে এক কাপ চায়ের সঙ্গে এক চা চামচ কালোজিরা সেবন করেন, কিংবা এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক চা চামচ মধু এবং কালোজিরা মিশ্রণ করে নিয়ম মেনে প্রতি টি দিন আপনি যদি সেবন করেন তাহলে অবশ্যই

আপনার ত্বক সুন্দর সুস্থ সবল চেহারা ত্বক সুন্দর সতেজ এবং স্বাস্থ্যকর শরীর পাবেন। এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার শরীর যদি সুরক্ষিত সুন্দর রাখতে চান তাহলে আপনি নিয়মিত ভাবে কালোজিরা এগুলো নিয়ম মেনে চললেই আপনি সুন্দর স্বাভাবিক একটি জীবন যাপন করতে পারবেন। আপনার স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পাবে, মাথাব্যথা সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন,
সর্দি কাশি থেকে মুক্ত রাখতে পারবেন, হার্টের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি রাখতে পারবেন, বাতের ব্যথা দূর হয়ে যাবে, শ্বাসকষ্ট হাঁপানি রক্তে মুক্তি পাবেন, যৌন সমস্যা সমাধান পাবেন, অনিয়মিত মাসিক এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন, বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে, এবং আমোসার জনিত অন্যান্য

সমস্যা দূর হবে, শিশুদের দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি পাবে যদি আপনারা নিয়মিতভাবে কালোজিরার সেবন করে থাকেন। দিনে একবার হলেও কালোজিরা সেবন করলে অবশ্যই আপনারা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।

কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস 

আপনারা জানেন যে প্রাচীনকাল থেকেই কালোজিরা উপকারিতা সম্পর্কে সবাই কম বেশি আসছে। এবং কি কালোজিরা সম্পর্কে হাদিস উল্লেখিত রয়েছে কালোজিরার গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে হাদিসের মধ্যে। কালোজিরা এমন একটা মহা ঔষধ আল্লাহ রাব্বুল আলামীন

তার নিজ হাতে মৃত্যু না দেওয়া পর্যন্ত অন্য কোন রোগে মারা যাবে না যদি কোন ব্যক্তি নিয়মিত কালোজিরা সেবন করে থাকে, সুবহানাল্লাহ। এবং কি চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেছেন কালোজিরাতে বিশেষ ধরনের উপাদান রয়েছে যা মানব শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য।
এবং কি আবু হুরায়রা (রা,) থেকে বর্ণিত তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিলেন। যে কালোজিরা সকল প্রকারের রোগ মুক্তোর মহা ঔষধ বলে রাসুল সালাম বলেছেন। মুসলিম হাদিসঃ ( ৫৬৫৯ )

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম " বলেছেন" তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি এতে রয়েছে কালোজিরায় তাই তোমরা কালোজিরা সেবন করবে।

আপনারা হয়তোবা জানেন যে কালোজিরা থেকে এক ধরনের উন্নত মানের তেল উৎপাদন হয় যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বা উপকারী। কালোজিরা তেলেতে রয়েছে ফসফেট, ফসফরাস, আইরন এছাড়াও বিভিন্ন উপাদান রয়েছে কালোজিরা তেলের যা আমাদের শরীর এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সুরক্ষা রাখার জন্য যথেষ্ট।

কালোজিরা খেলে কি গ্যাস হয়

কালোজিরা খেলে গ্যাস্টিক হওয়া তো দূরের কথা গ্যাস্ট্রিকের কোন প্রশ্নই থাকবে না। গ্যাস্ট্রিকের মহা ঔষধ বলে বিবেচিত করা যায় কালোজিরা এবং এর সঙ্গে আরো কয়েকটি উপাদান মিক্স করে আপনি যদি নিয়মিত সেবন করেন তাহলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ আর খাওয়ার কোন প্রয়োজনই থাকবে না।

তাই কি পদ্ধতিতে কালোজিরা সেবন করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। তাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন। গ্যাস্ট্রিক তো থাকবেই না তার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

যেমন ডায়বেটিস , হাই ব্লাড ,প্রেসার বেড ,কোলেস্টেরল ,এক্সেস ফ্যাট , বডি পেন , জয়েন পেন ও অন্যান্য ইত্যাদি সকল রোগ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন যদি কিছু নিয়ম মেনে সেবন করেন কালোজিরা।

 যে উপাদান মিক্স করে সেবন করলে আপনার গ্যাস্ট্রিক দূর হবে তা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

কালোজিরাঃ গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ তৈরি করতে সর্বপ্রথম লাগবে কালোজিরা কারণ গ্যাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে একমাত্র কালো জিরাই তাই প্রথম উপাদান নিতে হবে কালোজিরা।

ধ্বনেঃ ধ্বনে নিতে হবে ধ্বনে আমাদের পেটকে ঠান্ডা রাখতে ধনিয়া খুব উপকারীতা রয়েছে ধনিয়া।

জুয়ানঃ আপনারা যে, কোন খাবার খাওয়ার পরে। জুয়ান আপনারা যদি মুখে নিয়ে চিবিয়ে খেতে পারেন। তাহলে আপনাদের অনেক অংশে গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দূর হয়ে যাবে এই উপাদানও আপনাদেরকে নিতে হবে।

মৌরিঃ মৌরি নিতে হবে কারণ মৌরি তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ উপাদান রয়েছে যা আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে।

এই চারটি উপাদান এক চামচ করে নিয়ে মিক্স করে নিতে হবে এরপরে একটি পাত্রে এক গ্লাস পরিমাণ পানি গরম করে নিতে হবে। আপনার পানি যখন বলক উঠবে তখন এ চারটি উপাদান একসঙ্গে মিক্স করে ঢেলে দিবেন। গরম পানির মধ্যে এরপরে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর যে পানি আপনি পাবেন এগুলো কিছু নিয়ম মেনে সেবন করতে হবে।

এবং এই পানি হালকা কুসুম গরম অবস্থায় সেবন করতে হবে সেবন করার পূর্বে অবশ্যই মনে রাখবেন সকালে গরম পানি খাবার আধা ঘন্টা পরে এই হালকা কুসুম গরম পানি চায়ের মত অল্প অল্প করে সেবন করবেন তাহলে দেখবেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে।

এভাবে নিয়মিত সকাল করে আপনি যদি সেবন করতে পারেন তাহলে গ্যাস্ট্রিক ছাড়া অন্যান্য যেগুলো রোগের কথা উল্লেখ করলাম সবগুলো রোগ থেকে ইনশাল্লাহ মুক্তি পাবেন বলে আশা করি।
প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হয়।

কালোজিরা সকল রোগের মহা ঔষধ বলে বিবেচিত করা হয় কিন্তু এর সঙ্গে অন্য কিছু মিক্স করে আপনারা যদি না বুঝে সেবন করেন তাহলে ক্ষতি হতে পারেন তাই কালোজিরা সঙ্গে আপনারা দুই চা চামচ মধু সেবন করতে পারেন এতে আপনার উপকার অনেক অংশেই বেড়ে যাবে।
তাই আপনারা কালোজিরা নিয়মিত সেবন করলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন তবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।

এক কথায় বলতে চাইলে কালোজিরা খেলে কোন প্রকার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নেই। তাই আপনারা প্রতিদিন এক দুই চা চামচ কালোজিরা চিবিয়ে কিংবা মধুর সঙ্গে মিক্স করে সেবন করবেন তাহলে অবশ্যই উপকৃত হবেন।

লেখক এর মন্তব্য

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম "বলেছেন", তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মহা ঔষধ। তাই আপনারা নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী কালোজিরা সেবন করুন তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সহযোগিতা করবে।

আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌছে দিবেন ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
\