ফর্সা হওয়ার জুস - ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম - ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়াউপায়।

প্রতিটি মানুষের জন্য ত্বক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই আমরা ত্বককে সুন্দর রাখতে যেগুলো বিষয় বস্তু ব্যবহার করা বা সেবন করা দরকার সেগুলো আমরা অবশ্যই ত্বককে সুরক্ষা রাখার জন্য মেনে চলবো যেমন ফর্সা হওয়ার জুস, ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম। ও অন্যান্য উপাদান যা নিম্নে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যেগুলো টিপস রয়েছে এগুলো বিষয় জানতে চাইলে অবশ্যই নিম্নে ভালোভাবে পড়ুন।

ফর্সা হওয়ার জুস - ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম

অনেকেই উজ্জ্বল ত্বক চায়। কিন্তু অনেক সময় নিয়মিত যত্ন নেবার পরেও বা কোন ক্রিম বা অন্যান্য প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বা সৌন্দর্য ঠিক থাকে না।ত্বককের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে খাদ্য বাস, নিয়মিত ঘুম, ও স্বাস্থ্য দিকে মনোযোগ হওয়া অতি প্রয়োজনীয় বিষয়।তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি রাখতে যেগুলো বিষয় মানা অতি জরুরী সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিম্নে আলোচনা করা হলো। ভালোভাবে পড়লে সম্পন্ন বিষয় ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ.

পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়

আপনার ত্বককে সুন্দর্য রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি সেবোনের ফলে আপনার ত্বকের কমলতা, ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার ত্বকের পানির সঞ্চালন কমে গেলে আপনার স্কিনের ব্রণ সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আপনার, ত্বককে সুরক্ষিত রাখার জন্য প্রতিনিয়ত দই থেকে তিন লিটার পানি পান করা প্রয়োজন।

কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়

আপনার ত্বকের সুন্দর্য বা উজ্জ্বলতা ধরে রা খতে এই কয়েকটি খাবার নিয়মিত সেবন করুন।
যেমনঃ
টমেটোঃ আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে টমেটো বিশেষ ভূমিকা পালন করে। টমেটোতে রয়েছে ভিটামিন C, E এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে এবং স্কিন সুন্দর রাখে।

লেবুঃ লেবু এমন একটি ফল যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর মধ্যে কয়েকটি ফল হলঃ লেবু, কমলা, মালটা, জাম্বুরা, এই কয়েকটা উপাদান ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন C অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন যা আমরা ত্বককে ন্যাচারালি সৌন্দর্য করতে করতে সাহায্য করে।

শসাঃ শসা আপনার ত্বকের জন্য বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। আপনার ত্বকে অনেক দাগ তবে আর চিন্তা নেই? ফেইস প্যাকে শসা ব্যবহার করার বিশেষ কারণ রয়েছে যেমন ইফেক্ট, যা ত্বককে দেয় প্রশান্তি। আপনে জেকুন ধোরনের সোসা খেতে পারেন। শসাতে রায়েছে প্রচুর পরিমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং ভিটামিন সি এবং কে রয়েছে। এই উপাদানগুলো আপনার স্ক্রিন কে রাখবে চকচকে এবং টনটনে। এই উপাদানটি আপনার বয়সের ছাপ এবং ঘুছ ষুছে বালিকা না কমাতে ও ত্বকে সুন্দর ও মুসলিন ত্বক রাখে।

আপেলঃ আপেল প্রতিনিয়ত একটি করে খেলে শরীরে নানা ধরনের অসুস্থতা থেকে দূরে রাখে। আপেলে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ভরপুর যা ত্বকের রেড্ডিকলস দূর করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিনিয়ত আপেল খেলে ত্বকের সাপ সাপ দাগ পড়বে না। এবং ত্বক মুসলিন ঝকঝকে ও উজ্জ্বলতা থাকবে।

পেঁপেঃ পেঁপে এমন একটি ফল। যা প্রতিনিয়তই পাওয়া যায় সকল জায়গায়। ত্বকের যত্ন নেবার জন্য অনেকেই পেঁপে ব্যবহার করে থাকে। রূপচর্চায় ব্যবহারের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত পেঁপে খেতে হবে। বিভিন্নভাবে খেতে পারবেন পিপে যা খেলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

কলাঃ আপনারা জানলে খুশি হবেন যে, পেঁপের মতোই সুস্বাদু কর ফল হলো কলা যা পুষ্টিকর এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। অধিকাংশ মানুষই কলা খেয়ে থাকে। এবং অনেকেই নাস্তা খেতে পছন্দ করে কলা দিয়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা করতে এই ফল অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। কোলাতে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, পটাশিয়াম এবং পোচুর পরিমাণ পানি। তাই প্রতিনিয়ত আপনারা কোলা খেলে আপনাদের ত্বক উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে পারে এবং নানা ধরনের মুখে দাগ বা ব্রণের মত কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক অংশে কমে যাবে।

আমঃ পুষ্টিকর ফলের মধ্যে অন্যতম একটি ফল হল আম। যেমন সুগন্ধী কর তেমনি পুষ্টিতে ভরপুর রয়েছে এই ফলে। এই ফল নিয়মিত খেলে আপনাদের ত্বক ভালো রাখতে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। এই ফলে রয়েছি ভিটামিন এ,ই, সি এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে এই ফলে। এই ফলটি আপনাদের ডিএনএ ড্যামেজ এর হাত থেকে সুরক্ষা করে থাকে।

কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়

গাজরঃ প্রতিনিয়ত ভাবে গাজর খেলে ত্বক হবে মুসলিন ও উজ্জ্বলতা স্কিন হবে চকচকে ও টনটনে থাকবে আপনার স্কিন। গাজর নিয়মিত খেলে ত্বকের টিস্যু মেরামত করে এবং সূর্য তাপ থেকে আপনার ত্বকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে। তাছাড়া গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন। গাজর আপনার শরীরে গিয়ে ভিটামিন এ তে পরিণত হয়ে থাকে। এবং ত্বককে উজ্জ্বলতা করতে বিশেষ কার্যকারিতা রাখে ভিটামিন এ।

এবং সবুজ শাকসবজিঃ আপনে নিজের সুস্থতা থাকার পাশাপাশি আপনার ত্বকে সুরক্ষিত রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণ শাকসবজি খাবার চেষ্টা করুন। এবং রান্না করা শাক সবজির পাশা পাশি সালাত হিসাবে কাঁচা সবজি আপনার ত্বক কে সুরক্ষিত রাখতে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে।

ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম

বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে জানতে পেরেছে একটি মুখে ৫৭ টি পেশি দিয়ে গঠিত। যা শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা ফিটনেস হওয়ার জন্য বিশেষ আগ্রহী, কিন্তু মুখের ব্যায়াম সম্পর্কে আমরা হতভাগ বা উদাসীন। 

প্রতিনিয়ত আমরা যদি ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখের ব্যায়াম করি তবে আমাদের মুখের কোষ গুলো প্রাণবন্ত হয়, এবং ত্বকে অক্সিজেন বৃদ্ধি পেয়ে আমাদের ত্বক সজীব ও টনটনে হয় নিয়মিতভাবে এই ব্যায়াম করলে ত্বক ঝলে যাওয়া বা কুঁচকে যাওয়া রোধ করে। 

আমাদের মুখের এই ব্যায়াম রক্ত প্রবাহ এবং রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে, যার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এবং আপনার ত্বকের ফুরিয়ে যাওয়া রোধ করে, এবং মুখের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে থাকে।

আমাদের দুশ্চিন্তা এবং চাপ প্রবাহ থাকার ফলে চেহারায় প্রভাব পড়ে। তাই মুখের ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুখে বিভিন্ন ধরনের ছাপ থেকে রক্ষা করে মুখের ব্যায়াম।

ফর্সা হওয়ার জুস

আপেলের জুসঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে নিয়মিত আপেলের জুস সেবন করা অত্যন্ত জরুরী। আপেল এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরো নানা ধরনের উপকারী উপাদান, ও স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে। এবং শরীর সুস্থ রাখতে আপেলের জুস বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে।

গাজরের জুসঃ গাজরের জুছে রয়েছে ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ভিতর থেকে বৃদ্ধি করে। এটির সূর্যের আলো থেকে রাশি থেকে এলটাভায়োলেট ত্বককে সুরক্ষা করে। এবং পূর্বের ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক পরিপূর্ণ ভালো রূপে গঠন করে।

আনারসের জুসঃ আনারস এই ফলটি ব্রমিলিন নামের একটি উপাদান যা ব্রণ কমাতে সাহায্য করে থাকে। পাশাপাশি ত্বকের রোগ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এই উপাদানটি ত্বকের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু বের করে দেয়। ফলে কোন প্রকার রোগ আক্রমণ করতে পারে না।

আঙ্গুরের জুসঃ আঙ্গুরের জুসে রয়েছে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা ব্রণ এবং ত্বকের দাগকে দূর করে। প্রায় বহু বছর থেকে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে আঙ্গুরের জুস বেশ কার্যকারীতা রয়েছে।

আমলকির জুসঃ আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি চুলকে সতেজ এবং সুন্দর করার পাশাপাশি ত্বকের জন্য খুব কার্যকারিতা রয়েছে। ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে আমলকির জুস বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এবং ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত যেকোনো ধরনের দাগকে মুছে দিতে পারে।

কোন ভিটামিন ত্বক ফর্সা করে

ত্বককে সুন্দর ও সতেজ রাখতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বিশেষ কার্যকারী ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য ভিটামিন বি থ্রি আমাদের শরীরে আমাদের শরীরে থাকা অবশ্যই প্রয়োজন। ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে ও স্কিন চকচকে রাখতে ভিটামিন বি থ্রি থাকা আমাদের শরীরে অতি জরুরী।

ভিটামিন বি থ্রি

ভিটামিন বি থ্রি ত্বককে সেরামাইডিস ও ফ্যাটি এসিড তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে এবং ত্বকের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। এবং ত্বকের সৌন্দর্য সতেয রাখতে ভিটামিন বি গ্রহণ করা প্রয়োজন।ভিটামিন বি নাইন ঔষধ উৎপাদন কোষ কে উৎপাদন করতে বা বৃদ্ধি করতে অতি প্রয়োজন। সুন্দর সতেজ এর জন্য শর্ত হলো স্বাস্থ্যকর কোষ।
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ যেগুলো খাবার তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
  • ডিম
  • দুধ
  • ও সুগন্ধি কর খাবার
  • যেমন সবজি
  • বীজ ও বাদাম
 ভিটামিন ই 

ভিটামিন ই আরেকটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা উন্মুক্ত রেডিকেলসের জন্য হওয়া ত্বকের ক্ষয় হ্রাস করে। ভিটামিন ই তে রয়েছে প্রদাহ নাশক উপাদান যা ত্বককে সুন্দর ও সতেজ করতে সাহায্য করে। ত্বককে সতেজ সুন্দর রাখতে ভিটামিন ই ত্বক কমল ও চকচকে রাখতে সাহায্য করে থাকে।
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার নিম্নে দেওয়া হলোঃ
সবুজ সবজী 
যেমনঃ
  • পালং শাক
  • বাদাম
  • কাঠ বাদাম
  • চিনা বাদাম ও
  • ও অন্যান্য বাদাম যা সূর্যের আলোর নিচে অবস্থান করে।

ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

আপনার ত্বককে সৌন্দর্য করতে ঘরোয়া উপায়ে একটি হলো কফি। এর উপাদানটি ত্বকের এক্সফলিয়েট করতে বিশেষ কাজ করে। রাতে এক কাপ কফি ও বধূ মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে হালকা- গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

আপনার ত্বককে সুন্দর ও মুসলিন করতে হলুদ এবং বেসন একত্রে মিক্স করে ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে সঙ্গে পানি ও দুধ নিয়ে একটু উপাদান তৈরি করে নিতে পারেন। ভালোমতো শুকিয়ে গেলে তুলে নিন। এ উপাদানে এক্সফলিয়েট হবে ঘুছ খুছে চামড়া দূর হবে এবং এরপরে হলুদ ব্যবহার করলে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

এবং আপনার স্কিন সুন্দর রাখার জন্য কাঁচা দুধ ও এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। এবং ভালো করে মিক্স করে নিন এরপরে মুখে মাখিয়ে নিন। এরকম করে কয়েক মিনিট রেখে দিন। আপনার ত্বক পরিষ্কার করার জন্য কাঁচা দুধ আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।

আপনার ত্বকের জন্য চমৎকার একটি উপাদান হলো দই। এই উপাদানটি আপনার ত্বককে পরিষ্কার করার পাশাপাশি যে কোন ধরনের কালো দাগ দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর একটি পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যায়। দোয়ের সঙ্গে বেসন ভালোভাবে মিক্স করে ব্যবহার করতে পারবেন। 

এ উপাদানটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। এই উপাদানটি ব্যবহার করার পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন এরপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আপনার ত্বকে মধু ব্যবহার করলে আপনার ত্বক খুব দ্রুত পরিষ্কার হবে। আপনার তোকে অল্প কিছু মধু আপনার স্কিনে মাখিয়ে নিন। কিছু সময় এভাবে রেখে দিন। এরপর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে ফেলুন।

লেখকের মন্তব্য

যে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো এ বিষয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো যে, শাক-সবজি ফলমূল এগুলো পুষ্টিকর উপাদান যা সেবনের ফলে আমাদের ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

তার পাশাপাশি আমাদের স্বাস্থ্য সুন্দর হচ্ছে এই ফলগুলো সেবন করে তাই আপনাদেরকে এ কথাই বলব যে, যেগুলো পুষ্টিকর উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ম অনুসারে সেবন করবেন। তাহলে অবশ্যই সঠিক কার্যকারিতা পাবেন বলে মনে করি।

আমার এই আর্টিকেলটি আপনারা পড়ে কিছুটা হলেও যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনাদের নিকট আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌঁছে দিবেন ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
\