১০ টি শীতকালীন সবজির নাম - শীতকালে কি সবজি চাষ করাযায়।
প্রিয় পাঠক পনারা হয়তোবা জানেন যে, শীতকালে বা রবি মৌসুমে যেগুলো সবজি আপনারা
পেয়ে থাকি সবগুলোই শীতকালীন ফসল বা সবজি। সবজি আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ একটি
উপাদান যা খেলে আমাদের শরীর আত্মা মন সব ভালো এবং পরিষ্কার থাকে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ,
আপনারা হয়তোবা জানেন শাক-সবজিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন মিনারেল ও আয়রন
জাতীয় উপাদান। আমাদের শরীরে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই শীতকালে কোন সবজি খাবেন
কেন খাবেন এবং আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টিকর শাকসবজি খাওয়া কতটা জরুরী সমস্ত
বিষয় জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা
আপনারা যদি শীতকালীন সবজি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি
বিস্তারিতভাবে জানান রয়েছে কোন সময় কোন মৌসুমে আপনার কিভাবে আবাদ করবেন এই
সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে তাই আপনারা শীতকালীন
মৌসুমে কোন সবজি চাষ করা যায় এই সম্পর্কে জানতে চাইলে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
১০ টি শীতকালীন সবজির নাম
যেগুলো সবজি শীতকালে বেশিরভাগই পাওয়া যায় এমন ধরনের কয়েকটি পুষ্টিকর সবজির
তালিকা নিম্নে দেওয়া হলোঃ
- লাউ
- ফুলকপি
- বাঁধাকপি
- গাজর
- মুলা
- সিম
- টমেটো
- লালশাক
- পালং শাক
- ডাটা শাক
এগুলো পুষ্টিকর সবজি এবং শীতকালীন বেশিরভাগই এগুলো সবজি পাওয়া যায় এগুলো সবজিতে
প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, মিনারেল, ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে যা এগুলো সবজিতে
পাওয়া যায়।
শীতকালে কি সবজি চাষ করাযায়
আপনারা অনেকেই জানেন যে শীতকালে বা নভেম্বর মাসে সবজি চাষ করা আর সবজির চাষ করা
অনেক ভালো বা এই সময় সবজি চাষ করলে অধিক ফসল পাওয়া যায়। তাই কিভাবে নভেম্বর
মাসে বা শীতকালে সবজি চাষ করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো সবজি চাষ
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই স্টেপ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
অন্যান্য মাসের চেয়ে নভেম্বর মাস বা শীতকালে এই মৌসম সবজি চাষের জন্য খুবই
উপযোগী এ সময়
কিভাবে আপনারা সবজি চাষ করবেন এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে নিম্নে দেওয়া
হলোঃ
সিমঃ আপনারা চাইলে সিম রোপন করতে পারেন কারণ শীতকালে নভেম্বর মাস সিমের
চারা রোপন করার শেষ মাস। এ সময় আপনারা সিমের চারা রোপন করলেকরলে প্রচুর পরিমাণ
ফল বা ফসল পাবেন।
টমেটোঃ আপনারা পুরো শীতকালে টমেটো চাষ করতে চাইলে নভেম্বর মাসেই বীজ রোপন
করতে হবে তবে আপনি পুরো শীতকালীন সময় এই সবজি পাবেন।
শসাঃ শীতকালীন সময় সার অনেক ভালো হয়ে থাকে শসার চারা তাই আপনারা এই সময়
শসার বিষ রোপন করতে পারেন।
বেগুনঃ শীতকালীন নভেম্বর মাসে বেগুনের চারা রোপন করলে খুব ভালো এবং সুন্দর
সতেজ হয়ে থাকে বেগুনের চারা এবং পশুর পরিমাণ বেগুন সংগ্রহ করতে পারেন তাই আপনারা
নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে চাইলে বেগুনের চারা রোপন করতে পারেন।
মরিচঃ আপনারা চাইলে নভেম্বর মাসের শুরুর দিকে মরিচের চারা রোপন করতে পারেন
কারণ এই মাসে মরিচের চারা রোপন করলে শীতকালের সময় এই চারাটি অনেক অনেক ভালো হয়
এবং প্রচুর পরিমাণ ফল দেয়।
ওলকপিঃ নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে আপনারা চাইলে ওলকপি চারা রোপন করতে পারেন
কারণ শীতকালীন এই ফলটি খুব ভালো উৎপাদন হয়। আপনারা যদি বিচা রপন করেন তাহলে অনেক
সময় লেগে যাবে আর আপনারা চাইলে চারা রোপন করতে পারেন, কারণ চার রকম করলে খুব
দ্রুত এই ফলটি আপনারা পেয়ে যাবেন।
পেঁয়াজঃ আপনারা চাইলে এ সময় পেঁয়াজো ওপেন করতে পারেন কারণ শীতকালীন এই
সময় পেঁয়াজ অনেক সতেজ থাকে, যার ফলে চারা মজবুত এবং শক্ত সুন্দর থাকার কারণে
ফসল অনেক বেশি পাওয়া যায়।
রসুনঃ শীতকালীন সময় নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে রসুন এর বীজ রোপন করার শেষ
সময় এ সময় আপনারা রসুনের বীজ রোপন করতে পারেন কারণ রসুন উৎপাদনের সঠিক সময় হল
নভেম্বর মাসের প্রথম থেকে শেষের পর্যন্ত।
মুলাঃ নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে মুলা চারা রোপন করলে এছাড়া থেকে অধিক ফসল
পাওয়া যায় এবং মোলা ও সুন্দর সতেজ থাকে।
গাজরঃ শীতকালীন সময় বা নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে গাজর রোপন করলে এই ফসলটি
অনেক ভালো উৎপাদন হয় এবং এ সময় রোগ জীবাণু থেকে অনেকাংশই কমে যায় তাই আপনারা
নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে গাজর চাষ করতে পারেন।
পালং শাকঃ পালং শাক নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে চারলে এটি এক থেকে দেড়
মাসের মধ্যে পুরোপুরি তৈরি হয়ে যাবে এবং ভালো মূল্য বিক্রয় করতে পারবেন এবং এ
সময় পালং শাক খুব ভালো উৎপাদন হয় বা সুন্দর সতেজ থাকে।
এবং অন্যান্য যেগুলো সাগর রয়েছে সবগুলো শাক এই মাস বানাবে মরে সময় বেশি ভালো
হয়ে থাকে তাই চাইলে সকল শাকের বীজ গ্রহণ করতে পারেন
ফুলকপিঃ শীতকালীন এসময় বা নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে ফুলকপির চারা রোপন
করতে পারেন। এ সময় চার রকম করলে অনেক ভালো ফসল হয় বা রোগ জীবাণু অনেকাংশেই কমে
যায় ফুলকপি চাষ করলে।
ধনিয়া পাতাঃ নভেম্বর মাসে ধনিয়া পাতা বীজ থেকে উৎপাদন হওয়া চারা অনেক
বেশি সুন্দর এবং সতেজ থাকে এ সময় আপনারা চাইলে ধনিয়া চারা রোপন করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ রবি সিমে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেওয়ার কোড
আলুঃ নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে থেকে শেষের দিক পর্যন্ত আলু রোপন করার সঠিক
সময় কারণে সময় আলো চাষ অনেক ভালো হয় বা এটি একটি আলো চাষের মৌসুম। গোল আলু
ছাড়া আপনারা চাইলে বিদেশি হলেন্ডর আলু রোপণ করতে পারেন এ সময় এগুলো আলু খুব
ভালো উৎপাদন হয়।
১২ মাসে সবজি তালিকা
যেগুলো সবজি আপনারা ১২ মাসি সবজি চাষ করতে পারবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি
সবজি গাছ রয়েছে সেগুলো ১২ মাসি চাষ করা যায়।
যেগুলো সবজি ১২ মাস চাষ করা যায় সেগুলো সবজির তালিকা নিম্নে দেওয়া হলঃ
মিষ্টি কুমড়াঃ মিষ্টি কুমড়া সাধারণত ১২ মাসি চাষ করা যায় টবের মধ্যে
কিংবা আগে নাই কিংবা ক্ষেত খামারেও উঁচু জায়গায় আপনারা চাইলে বারোমাসি মিষ্টি
কুমড়া চাষ করতে পারেন। মিষ্টি কুমড়া বীজ রোপনের পর থেকে ৫০ থেকে ৬০ দিন এর
ভেতরে ফসল উৎপাদন হতে শুরু করে। বর্সালি এবং খরালি দুই মৌসুমে মিষ্টি কুমড়া চাষ
করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
লাউঃ এর সবজিটিও বারোমাসি চাষ করা যায়, এবং এটি সবসময়ই অনেক উৎপাদন হয়ে
থাকে এটুকু আপনারা টপে, এবং ক্ষেত খামারে, সকল জায়গায় লাউয়ের বীজ রোপন করতে
পারেন এ সবজিটি ১২ মাসি হয়ে থাকে। আপনারা যদি হাইব্রিড জাতীয় কোন লাউয়ের বীজ
রোপন করেন তাহলে ৫০ থেকে সাত দিনের মধ্যে ফসল উৎপাদন হবে।
চাল কুমড়াঃ এসব যেটিও আপনারা বারোমাসি চাষ করতে পারেন। এটিও মাটি , টপ ,
আগেনাইয়, কিংবা ক্ষেত খামারে , ইত্যাদি জায়গায় চালকুমড়ার বীজ রোপন করতে পারেন।
এটি বারোমাসি উৎপাদন হয়ে থাকে।
ক্যাপসিকামঃ আপনারা হয়তোবা জানেন যে ক্যাপসিকাম শীতকাল গরমকাল বর্ষাকাল
সব সময় এই ক্যাপসিকাম উৎপাদন হয় এবং চাষ করা হয়ে থাকে এবং এর ফসল বারোমাসি একই
রকম উৎপাদন হয়ে থাকে। ক্যাপসিকাম এর বীজ রোপনের পর থেকে ৫০ থেকে ৬০ দিনের ভিতরে
ক্যাপসিকাম উৎপাদন হতে শুরু করে।
মরিচঃ মরিচ আপনারা চাইলে ১২ মাসি চাষ করতে পারেন অনেকেই বেশিরভাগ টপে বা
আগীনাই চাষ করে থাকে কেউ কেউ মরিচ উঁচু জায়গায় বারোমাসি চাষ করে থাকে এটি খুব
দামি একটি আবাদ এবং ১২ মাসি খুব বেশি উৎপাদন হয়ে থাকে। মরিচের বীজ থেকে ফসল
উৎপাদন হতে ৪০ থেকে ৬০ দিন সময় লাগে।
পুঁইশাকঃ পুঁইশাক আপনারা চাইলে বারোমাসি চাষ করতে পারেন। পুঁইশাক আপনি
টবে, আঙ্গিনায়, বা ক্ষেত খামারে সকল জায়গায় আবাদ করতে পারেন। এটি বীর রোপনের পর
থেকে, ফসল পেতে সময় লাগে ৩৫ থেকে ৪০ দিন এর মধ্যে পুইশাক একদম প্রস্তুত হয়ে
যায় বাজারজাতকরণের জন্য। এই সবজিটি বারোমাসি একই রকম উৎপাদন হয়ে থাকে।
টমেটোঃ টমেটো আপনারা চাইলে বারোমাসি আবার করতে পারবেন। টমেটো ১২ মাসি
উদ্বোধন হয়ে থাকে এটি গ্রীষ্মকালের একটি জাত রয়েছে সেটি গ্রীষ্মকালে উৎপাদিত
হয় এবং আরেকটি শীতকালীন জাত রয়েছে যেগুলো শীতকালে উদ্বোধন হয়ে থাকে। সঠিকভাবে
পরিচর্যা করলে এটি ১২ মাসে উৎপাদন হয়ে থাকে। এটির বীজ থেকে হল পেতে সময় লাগে
প্রায় ৫৫ থেকে ৬০ দিন।
ঢেঁড়সঃ আপনারা চাইলে ১২ মাসি ঢেঁড়স চাষ করতে পারেন। ঢেঁড়স আপনি ১২ মাসি
উৎপাদন করতে পারেন। এটি চারা রোপনের পর থেকে ফসল পেতে সময় লাগে ৪৫ থেকে ৫০ দিন।
আপনারা যদি হাইব্রিড ঢেঁড়স রোপন করে থাকেন তাহলে এই সময় লাগবে।
পেঁপেঃ যেগুলো সবজির কথা বললাম এর মধ্যে অন্যতম সবজি হল পেঁপে এটি
বারোমাসি চাষ করা যায় এবং এই গাছের শক্তিশালী হলে অধিক ফসল উৎপাদন হয়ে থাকে।
আপনারা চাইলে টবে , এবং ক্ষেত খামারে চাইলে পেঁপে চাষ করতে পারেন।
এটি চারা রোপন করার পর থেকে ফল পেতে সময় লাগে প্রায় ১৫০ থেকে ১৬০-১৭০ দিন সময়
লাগে পেঁপের ফল আস্তে। তবে হাইব্রিড পেঁপের গাছ থেকে ফল ধরতে কিছুটা কম সময় লাগে
যেমন ১০০ থেকে ১২০ দিন সময় পর্যন্ত লেগে যায় হাইব্রিড বীজের গাছ থেকে ফল হতে।
লাল শাকঃ লাল শাক ১২ মাসি চাষ করা যায়। এর ফসলটি খুব দ্রুত উৎপাদন হয়ে
থাকে। লাল শাক বীজ রোপনের পর থেকে পুরোপুরি তৈরি হতে সময় লাগে মাত্র ২৫ থেকে ৩০
দিন এর মধ্যেই পুরোপুরি খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।
করলাঃ আপনারা চাইলে ১২ মাসি করলা চাষ করতে পারেন এটি বারোমাসি উদ্বোধন
হয়ে থাকে। করলার চারা থেকে ফসল উৎপাদন হতে সময় লাগে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ দিন। আর
আপনারা যদি হাইব্রিড জাতীয় কোন করলা চাষ করেন তাহলে সময় লাগবে ৪০ থেকে ৪৫ দিন
পর্যন্ত।
গ্রীষ্মকালীন সবজির নামের তালিকা
গ্রীষ্মকালে যেগুলো সবজি পাওয়া যায় সেগুলো সবজির তালিকা নিম্নে দেওয়া হল:
- গ্রীষ্মকালের অন্যতম সবজি হল মিষ্টি কুমড়া
- চাল কুমড়া
- টমেটো
- পটল
- করলা
- শসা
- ঢেঁড়স ইত্যাদি
সবজিগুলো গ্রীষ্মকালীন সময় পাওয়া যায় এ সময় সবজির বৈচিত্র মাণ অনেক কম থাকে।
কিন্তু অনেক পরিমাণ সবজি পাওয়া যায় যা অন্য সময় এত পরিমান পাওয়া যায় না।
আরো পড়ুনঃ আজওয়া খেজুরের উপকারিতা হাদিস
আগাম সবজি চাষের তালিকা
সবজি চাষি লাভবান হতে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে কোপপিটের মাধ্যমে ১০০ শতাংশ শিকড়
রযুক্ত চারা তৈরি করছে অনেকেই প্রথম অবস্থায় আপনি যদি ককপিটের মাধ্যমে ১০০ আগাম
সবজি চাষ করে হতে পারেন লাভবান।
মৌসুমী বাজারের সবজির সরবরাহ বেশি থাকায় চাষী ভাইরা ন্যায্য মূল্য পায় না। এই
কথা চিন্তা করে কোকপিট এর মাধ্যমে এগ্রো ওয়ান তৈরি করছে কিছু আগাম সবজির চারা।
কোকপিট এর মাধ্যমে উৎপাদিত চারা বৈশিষ্ট্যঃ
- ১০০% শেকর যুক্ত হয়
- চার আর মৃত্যুর হার অনেক কম হয়ে যায়
- ৩. ১৫ দিন আগে আগাম ফলন পাওয়া যায়
- রোগ বালাই খুব কম হয়
- সবগুলো চারার লেভেল এক সমান পরিমাণ হয়
- কোকোপিট এর চারার মাটি বাহিত রোগ হয় না
- কোকোপিট এর মধ্যে উৎপাদিত চারার ফলন বেশি হয়
এগ্রো ওয়ান এর উন্নত চারা রোপণ করে আগাম সবজি চাষী লাভবান হতে পারবে না আপনি।
আমরা বেগুন , টমেটো , শাক , করলা , তরমুজসহ বিভিন্ন ধরনের চারা রোপন করে আপনারা
লাভবান হতে পারবেন এগুলো চারার সংগ্রহ করতে চাইলে নিম্নে দেওয়া নম্বরটি সংগ্রহ
করে যোগাযোগ করে নিতে পারেন।
সকল প্রকার চারা, আধুনিক কৃষি উন্নয়ন এবং পরামর্শ পেতে কল করুনঃ
মোবাইল নম্বরঃ ০১৭ ১৮ ৪৮ ৮৯ ৭৪
মোবাইল নম্বরঃ ০১৩ ০৫ ৭১ ৮৬ ২০
এছাড়াও অন্যান্য সবজি ছাড়া বিক্রয় করা হয় যেমনঃ
বেগুনঃ জাতঃ পারপেল কিং , লুনা , হাজারী ইত্যাদি
রোপনের পর ৪৫ থেকে ৫৫ দিনের ভেতরে ফল উৎপাদন করা হয়
চাড়ার মূল্যঃ ২ টাকা
এগুলো চারা সংগ্রহ করে আপনি চাষাবাদ করলে অবশ্যই লাভবান হবেন বলে আশা করি তাই
এগুলো উন্নত মানের জাতের চারা নিয়ে আপনি শুরু করতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য
ওপরে টপিকগুলো মেনে চললে বা সংগ্রহ করলে আপনারা লাভবান হবেন এবং সঠিক সময় আপনারা
চাষাবাদ করলে অবশ্যই লাভবান হবেন বলে আশা করি।
আরো পড়ুনঃ পাকা কলার উপকারিতা ও অপকারিতা
আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে
অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌঁছে দিবেন ধন্যবাদ।
ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url