চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূরকরার উপায় - গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ - গ্যাস্ট্রিকেরব্যথা কোথায় কোথায় হয়?
আরো পড়ুন তুলসী গাছের উপকারিতা সম্পর্কে
বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রায় 99 শতাংশ মানুষেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে। পৃথিবীতে গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা সমাধান করার অনেক ঔষধ রয়েছে। এসব ঔষধ এর পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ঘরোয়া ভাবে আমরা চাইলে খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারি। এবং এ রোগ প্রতিরোধ করতে পারি।
তাই চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূরকরার উপায় ও গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ও গ্যাস্ট্রিকেরব্যথা
কোথায় কোথায় হয়। এগুলো সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
গ্যাস্ট্রিকের সকল সমস্যা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে চান তাহলে অবশ্যই নিচে
ভালোভাবে পড়ুন।
বর্তমানে বহু মানুষের জীবনে সবচাইতে বড় সমস্যা রয়েছে গ্যাস্ট্রিক। ব্যস্ততা
জীবনে তাদেরকে একদম কাবু করে রাখে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। কোন খাবার খেলেই শুরু
হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। আর চিন্তা নয়।
ঘরোয়া উপায়ে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করার উপায় রয়েছে। এই
আর্টিকেলে নিচে সমস্ত বিষয় তুলে ধরা হয়েছে তাই সকল বিষয় জানতে চাইলে নিচে
মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র:
ভূমিকা
বর্তমান পৃথিবীতে সবচাইতে কোন ঔষধ বেশি বিক্রি হয় জানেন কি? গ্যাস্টিক এর ওষুধ।
পৃথিবীতে প্রায় বেশিরভাগ মানুষ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ভুগে থাকে। অনিয়মিত সেবন,
ঘুমের সময় সীমা নির্দিষ্ট না থাকাই, বিভিন্ন চিন্তা চেতনা মাধ্যমেও আমাদের দেহে
ক্ষতিকর বায়ু, তৈরি হয়। যার ফলে আমাদের শরীর রোগ জীবাণুতে ভরে যায়।
এই কারণে আমাদের নিয়মিতভাবে খাওয়া-দাওয়া ঘুমানো ইত্যাদি সকল কিছু নিয়মিতভাবে
করতে হবে।এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান এর প্রতিক্রিয়া কি গ্যাস্ট্রিকের
সমস্যা থেকে আপনি কিভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন সকল বিষয়ে বিস্তারিতভাবে নিচে
তুলে ধরা হয়েছে।
অবশ্যই আপনারা নিচে ভালোভাবে পড়লে এবং যে গুলো বলেছি সেগুলো আপনি যদি নিয়মিত
সেবন করেন তাহলে অবশ্যই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে সমাধান হবে বলে মনে
করি। ইনশাআল্লাহ।
গ্যাস্ট্রিকের কারণ কি
গ্যাস্ট্রিক এমন একটি খারাপ এসিড যা, পাকস্থলী এবং পাচনতন্ত্রকে অকেজও করে। এবং
বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে যেমন, ফোলা ভাব, গ্যাস্ট্রিক, বদ হজম, এসিডিটি এবং
আরও অনেক কিছু সমস্যা হতে পারে। গুরুতর সমস্যা না হলেও, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
সামগ্রিক স্বাস্থ্য প্রভাবে বিস্তার ঘটাতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণ বিস্তারিতভাবে নিম্নে বলা হলোঃ
গ্যাস্ট্রিকের কারণ হলোঃ তেলুক জাতিয় খাদ্য পছন্দ, অনিয়মিত খাদ্য
সেবন, মানসিক চাপ প্রবাহ, এবং চিকিৎসকের শর্তসহ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বিভিন্ন
কারণ রয়েছে।
অন্যান্য কারণ হলোঃ বর্তমান অবস্থা কে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে
চর্বিযুক্ত খাবার, মসলাদার খাবার এবং অতিরিক্ত তেলের মাত্রা এবং কার্বনেট পানীয়
এই সমস্যাগুলি অনেক বাড়িয়ে তুলতে পারে চর্বিকে।
গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ কি
- পেট
- ফাঁপাবমি,
- বমি ভাব,
- বদ হজম,
- পেট ব্যথা,
- করাঅম্বল হওয়া,
- স্ফীত হওয়া,
- এবং ভুয়া ঢেকুস ওঠা, ইত্যাদি।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়
গ্যাস্টিক হলে শরীলে যে সকল স্থানে ব্যথা সৃষ্টি হয় তা নিম্নে দেওয়া হলোঃ
- পেটের মাঝখানে অল্প অল্প করে ব্যথা সৃষ্টি হয়।
- খাবার খাওয়ার কিছু সময় পর থেকে ব্যথা সৃষ্টি হয়।
- খালি পেট থাকলেই ব্যথার সৃষ্টি হয়।
- গ্যাস্টিকের সমস্যা বুকে, পেটে, এবং পিঠে সকল জায়গায় হয়।
- এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুকের ডান পাশে এবং বাম পাশে হয়ে থাকে।
- একো মানুষের ক্ষেত্রে একো রকম গ্যাস্ট্রিকের ধারণ হয়ে থাকে।
- এবং পেট জ্বালা পোড়াও ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
- কোন কোন ক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে চিনচিন ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আপনি যদি ভুগে থাকেন। তাহলে নিচে গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে
কিভাবে নিজেকে সুরক্ষা রাখবেন, এবং কি খাবার খাবেন সুস্থতা থাকার জন্য, নিচে
বিশেষভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না
গ্যাস্টিকের সমস্যাই ভুগে থাকেন। অনেকেই আরো বেশি মসলা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে
অতিরিক্ত প্রাণিজ প্রোটিন বেশি বেশি খাবার গ্রহণের উপদেশ দিয়ে থাকেন। কিছু সবজি
বা খাবার রয়েছে যেগুলো গ্যাস্ট্রিকের রোগীর খুব একটি বেশি না খাওয়াই ভালো।
কোনোভাবেই যদি আপনি বুঝতে পারেন আপনার হজমের কোন সমস্যা রয়েছে, তাহলে ভুলেও
এগুলো সবজি খাবেন না। খেলে আপনার বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
গ্যাস্ট্রিকের রোগীরা ভুলেও যেগুলো খাবেন না:
সকালে ভুলেও খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাবেন না। ছোলার প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য
খুব উপকারী। কিন্তু এ সময় ছোলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে
পারে যা হজমের সমস্যা বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা খুব বেশি হতে পারে। যে সকল
ব্যক্তির গ্যাস্টিকের সমস্যা খুব বেশি রয়েছে। সে সকল ব্যক্তির ছোলার মাত্রা খুব
কম পরিমাণ খাওয়াই ভালো। যে সকল ব্যক্তি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা রয়েছে সে সকল
ব্যক্তির ছোলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
যে সকল ব্যক্তির গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা কচুর তরকারি খেতে পারবেন না,
এবং বেশি বেশি সবজি খাওয়া যাবে না। এতে পেট খারাপের পাশাপাশি কষ্টকাঠিন্যর
সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চৈত্র মাসে সময় আচার খাওয়া হয় প্রায় সকল বাড়িতেই। খেতে সুস্বাদু হওয়ার ফলে
প্রায় অনেকেই এই আচার খেয়ে থাকে। তবে পুষ্টিকর হওয়া সত্ত্বেও গ্যাস্ট্রিকের
রোগীর জন্য এই আচার খাওয়া খুব একটা ভালো নয়।
আজকাল অনেকেই রাজমা চাউল বা রাজমা দিয়ে পরোটা বানিয়ে থাকে। এই খাবারটি অনেক
সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর এতে প্রোটিনের মাত্রা অনেক রয়েছে। কিন্তু যে সকল ব্যক্তির
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা এই খাবারটি খাবেন না। কারণ এই খাবারটি
গ্যাস্ট্রিকের রোগী খেলে গ্যাস্টিক অনেক মাত্রাই বাড়িয়ে দেয়।
আমাদের দেশে গরমকালে খুব একটা বেশি না পাওয়া গেলেও, শীতকালে এই সবজি অনেক পাওয়া
যায় সে সবজি হল মুলোও এই মুলোও গ্যাস্ট্রিকের রোগীর জন্য অনেক ভয়ানক। এটি
স্বাভাবিক অবস্থায় থেকে গ্যাস্ট্রিটিককে আরো বাড়িয়ে দেয়। এই মুলো খেলে পেট
ফুলে যাওয়া পেট ফাঁপা ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া উপায়
বর্তমান সময়ে গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি নাই, এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না বললেই
চলে। গ্যাস্টিকের যন্ত্রণা কত যে অস্বস্তি কর যার রয়েছে সেই বুঝে। একটু
ভাজাপোড়া যদি কোন অনুষ্ঠানে গিয়ে খেয়ে থাকে তাহলে শুরু হয়ে যায়
গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তিকর যন্ত্রণা। এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তির জন্য হাত বাড়িয়ে
নিন ঔষধের দিকে।
আপনারা যদি একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে কি পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের
ঔষধ বিক্রি হচ্ছে। আপনারা যদি চান ঔষধের উপর নির্ভরশীল না হয়ে খাদ্যর দিকে
মনোযোগী হয়ে কিছু নিয়ম মেনে চললেই ১০০% গ্যারান্টি আপনার আর গ্যাস্ট্রিক হবে
না। ইনশাল্লাহ।
এবারে জেনে নেওয়া যাক ওষুধ ছাড়া গ্যাস্ট্রিক থেকে কিভাবে নিজেকে সুরক্ষিত
রাখবেনঃ
শসাঃ মানব শরীরের জন্য শসা বিশেষ ভূমিকা পালন করে শসা পেট ঠান্ডা
রাখে অনেক বেশি কার্যকর। শসাতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে
যা পেটে গ্যাস প্রতিরোধ করে থাকে।
পেঁপেঃ অনেকে হয়তো বা জানেন না যে, পেঁপেতে রয়েছে পাপাইয়া নামে
এনজাইম। যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। কোন গ্যাস্টিকের রোগী যদি নিয়মিত ভাবে পেঁপে
সেবন করে বা খাওয়ার অভ্যাস করে তাহলে গ্যাসের সমস্যা থেকে সমাধান পাবে।
দইঃ দই আমাদের শরীরে হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। দই খেলে দ্রুত
খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক অংশেই কমে যায়।
কমলা ও কলাঃ কমলা ও কলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে
সাহায্য করে থাকে। ফলে আমাদের পেটে আর গ্যাস হয় না। এবং কলা দ্রবীভূত হতে
সামর্থ্য ফাইবার ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সক্ষমতা রয়েছে। যদি নিয়মিত দুটি করে
কলা খেতে পারেন। তাহলে আপনার পেট সবসময় পরিষ্কার থাকবে।
আদাঃ আদা সব চাইতে কার্যকারী উপাদান এতে রয়েছে এন্টি - ইনফ্লেমেটরি
এটির উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা পেটে গ্যাস হলে ছোট করে কুচি কুচি করে একটু
খানি লবণ দিয়ে খান, তাহলে খুব দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
লবঙ্গঃ লবঙ্গ গবেষণা করে দেখা গেছে যে, লবঙ্গের একাধিক উপকারিতা
উপাদান রয়েছে শরীরে প্রবেশ করার সাথে সাথেই গ্যাসের প্রভাব চলে যায়। তাই এবার
থেকে অবশ্যই খাবারের পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে অবশ্যই দুই একটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেয়ে
ফেলুন।
রসুনঃ রসুন এসিডিটির সমস্যা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্বাভাবিক থেকে অনেকটাই কমে যাবে
অ্যাসিডেটি।
ডাবের পানিঃ ডাবের পানি খেলে হজম ক্ষমতা অনেক অংশে বেড়ে যায়। এবং
যে কোন খাবার অতি সহজেই হজম হয়ে যায়। এছাড়াও গ্যাসের সকল সমস্যা থেকে মুক্তি
দেয় ডাবের পানি। আপনার যদি অতিরিক্ত হারে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে, তবে
নিয়মিত ডাবের পানি সেবন করুন ইনশাল্লাহ গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন।
গ্যাসের সমস্যা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা খুব বেশি কঠিন নয়। শুধু খাবার একটু
নিয়ন্ত্রণ করে চল লেই গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন বলে মনে করি।
উল্লেখিত খাবারের সঙ্গে জাতীয় খাবার গুলো একটু নিয়মিত খাবার গ্রহণ করুন তাহলে
দেখবেন আপনার আর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। এবং কিনতে হবেনা ঔষধ এবং আপনার
অর্থ ও সাশ্রয় হবে না।
গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ
বর্তমান সময় দেখা গিয়েছে ফার্মাকোলজিতে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটোরস পিপি আই নামে আমাদের দেশে বিক্রি হওয়া ঔষধ নির্বাচন করা হয়। এ ঔষধ পাকস্থলীর
এসিডিটির পরিমাণ কমায়। একে বোঝায় গ্যাসের ঔষধ। এ ঔষধ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া
খাওয়া উচিত নয়।
বর্তমান সময়ের সাধারণ মানুষরা পেটের সমস্যা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আক্রমণত হন।
এই ক্ষেত্রে আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই। এসিডের সমস্যা দূর করতে যেসব ঔষধ গুলো
কার্যকারিতা হয়। তা সকল জায়গায় পাওয়া যায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পেটের যেকোনো
সমস্যা হলেই মানুষ গেস্টিকের ঔষধ সেবন করে। এই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দীর্ঘ দিন ভাবে
সেবন করলে আপনার লিভারের প্রচুর ক্ষতি করতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
বর্তমান সময়ে দেখা গিয়েছে যে, মানুষের পেটের যে কোন সমস্যা হলেই বা গ্যাস্টিকের
কোন সমস্যা হলেই গ্যাস্টিকের ঔষধ সেবন করে। এর ফলে আমাদের লিভার অনেক ক্ষতিগ্রস্ত
হয়। তাই আমি এ কথাই বলব যে, গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবন না করে, বেশি বেশি শসা,
পেঁপে, দই, কলা, কমলা, আদা, লবঙ্গ, রসুন,এবং ডাবের পানি, এ সকল উপাদান বেশি বেশি
করে সেবন করবেন।
এগুলো আমাদের শরীরের জন্য এবং গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধ করার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন
করে থাকে। তাই এই কথাই বলবো আপনাদেরকে এ সকল পুষ্টিকর উপাদান খাওয়ার জন্য এ সকল
উপাদান গুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে অবশ্যই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে সমাধান
পাবেন।
আপনারা যদি আমার এই আর্টিকেল পড়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই
আপনাদের বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার করে পৌঁছে দিবেন।ধন্যবাদ।
ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url