পাকা কলার উপকারিতা ও অপকারিতা - সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা।

প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই কলা খেয়ে থাকেন কিন্তু কলার ভিতর কি ধরনের পুষ্টি রয়েছে তা কি আপনারা জানেন? তাই আপনাদের আজ কলার কোন ধরনের পুষ্টি বা ভিটামিন রয়েছে তার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

পাকা কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

তাই কোলাতে কি পরিমাণ ভিটামিন পাওয়া যায় বা এর উপকারিতা কি এ সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি তাই কলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র:.

ভূমিকা 

কলা এই নামটি শুনলেই, আমরা কম বেশি কলাকে সকলেই জানি বা খেয়ে থাকি বা সচর আচড় সকল জায়গায় কলা পাওয়া যায়। এটি অনেক সহজে পাওয়া গেলেও এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি রয়েছে যা  আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।
ক্যালসিয়াম ব্যতীত আরো বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি রয়েছে কলাতে যেমনঃ ভিটামিন, আইরন, খনিজ পদার্থ ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে কলাতে। এ সকল উপাদান একটি মানুষকে সুস্থ রাখার জন্য অনেক উপকারী একটি উপাদান।

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটির শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম

পাকা কলা খাওয়ার বিশেষ নিয়ম রয়েছে এ নিয়ম ছাড়া কলা খেলে আপনার বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণুতে আক্রমণ হতে পারেন। তাই নিয়ম মেনে কলা নিয়ম মত খেতে হবে। নিয়ম মেনে না খেলে আপনার পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

যেগুলো নিয়ম মেনে কলা সেবন করা যাবে না তা নির্ণীত হলোঃ

  • সকালে খালি পেটে কলা খাওয়া যাবে না
  • সকালে খালি পেটে কলা বা রুটি খাওয়া যাবেনা
  • সকালে খালি পেটে দুধ এবং কলা দুটো একসাথে খাওয়া যাবে না
  • সকালে খালি পেটে মুড়ি ও কোলা খাওয়া যাবেনা
  • সকালে খালি পেটে কলা সিঙ্গারা একসাথে খাওয়া যাবেনা
খালি পেটে গুলো খাবার অনেকেই খেয়ে থাকেন কিন্তু আপনারা জানেন না যে এগুলো খাবার খেয়ে আপনাদের কতটা ক্ষতি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলে থাকেন যে, খালি পেটে কলা খাওয়া একেবারে উচিত নয়। সকালে সেবন করলে আস্তে আস্তে ক্ষতিগ্রস্তের মধ্যে পড়ে যেতে হবে আপনাকে।

তাই খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।খালি পেটে আপনি যদি কলা সেবন করে থাকেন তাহলে আপনার অম্ল বেড়ে যাবে অম্ল মানে হল আপনার পিত্ত যখন বেড়ে যাবে এবং কি বায়েল বেড়ে যাবে তখন আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে যেমন হজম শক্তির সমস্যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
এবং কি পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে আপনার আই বি এস এর সমস্যা দেখা দিবে আপনি ঝাল খেলেও আপনার সমস্যা হবে শাক খেলেও আপনার সমস্যা হবে এবং কি মিষ্টির কোন কিছু খেলেও আপনার পেটে সমস্যা হবে আপনি যাই খান না কেন আপনার পেটের সমস্যা হবেই।

আপনি আপনার পেটের বিভিন্ন রোগের সম্মুখীন হবেন। তাই এখনো সাবধান হন! খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন আপনি যেভাবে কলা খেলে আপনার শরীরের পুষ্টিগুণ লাগবে সেইভাবে কলা খেতে হবে। যেভাবে কোলা খেলে আপনার শরীরে পুষ্টি পাবেন। বা কোন ধরনের সাইডএফেকেট হবে না সেইভাবে আপনাকে কলা সেবন করতে হবে।

যেভাবে কলা সেবন করলে কোন ধরনের সমস্যা হবে না তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

আমি আপনাদেরকে পূর্বেই বলেছি যে খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয়। তাই আপনারা যে সময় খোলা খাবেন তা হলো সকালে খাবার খাওয়ার কমপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর। এবং আপনি চাইলে দুপুরের ৩০ মিনিট আগে খেতে পারেন। এর মধ্যে আপনি যখন ইচ্ছা কলা খেতে পারেন তবে খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা খাওয়া বেশ উপকারী একটি ফল তবে সকালে খালি পেটে ব্রেকফাস্ট হিসাবে কলা কে রাখা একদম উচিত নয়। কেননা সকালে কলা খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে বা উপকারের চাইতে ক্ষতি বেশি হতে পারে! তাই কলা খেতে হবে অবশ্যই খাবার পরে। কলা নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অলসতা দূর করে। কলাতে প্রচুর পরিমাণ আইরন পাওয়া যায়।

যা হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বাড়ায় এবং রক্ত স্বল্পতা নিরাময় করতে অনেক সাহায্য করে থাকে কলা। এছাড়াও কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম, ফাইবার এবং ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। কলা খেলে এনার্জি পাওয়া যায় এবং খিদে দূর হয়।
আমাদের অবশ্যই কলা খাওয়া উচিত একটি ভালো মানের কলাতে ৮৯% ক্যালরি রয়েছে। এছাড়াও ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, এবং ভিটামিন বি পাওয়া যায়, এছাড়া প্রচুর পরিমাণ কলাতে পানি রয়েছে যা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।

কলা খাওয়া সম্পর্কে আয়ুর্বেদিক ডাক্তাররা যা বলেন তা শুনে অনেকে অবাক হয়ে যাবেন! শুধু খোলা নয় কোন ফলই খালি পেটে সেবন করা উচিত নয়। কলা খাওয়া অবশ্যই উপকারী একটি ফল তবে আপনি যদি কলা খেতে চান খাবারের সঙ্গে কিংবা খাবার খাবার ৩০ মিনিট পর আপনি চাইলে কলা সেবন করতে পারেন।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

ফলমূল নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য। তাই বলে না ভেবে কোন ফল কোন সময় খেতে হয় না চিন্তা করেই খাওয়া একদম ঠিক নয়। এতে উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হয়ে থাকে। তাই চলুন রাতে কলা খাওয়া উচিত কিনা বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

অনেকেই রাত্রিবেলা কলা খেতে বারণ করে কেননা কলা প্রচুর ঠান্ডা একটি ফল। তাই চলুন বিশেষজ্ঞদের মতে কলা খাওয়া রাতে ঠিক কিনা এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে রাত্রে কলা খাওয়া উচিত নয় কেননা এটি একটি ঠান্ডা ফল। এ ফলটি আপনি যদি রাত্রে বেলা খান

তবে আপনার সর্দি কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে এবং কি কফের কারণে বুক জ্যামও করতে পারে। কলা অবশ্যই স্বাস্থ্যকর একটি ফল বা খাবার কিন্তু নিয়ম না মেনে রাত্রিবেলা কোলা খেলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে আপনি যদি সন্ধ্যারবেলা জিম করে থাকেন তবে কলা আপনি খেতে পারবেন।
যে সকল ব্যক্তির অ্যাসিডেটির সমস্যা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি ঠান্ডা না লেগে থাকলে রাত্রিবেলা একটা করে কলা খেতে পারেন এতে আপনার বুক জ্বালাপোড়া বন্ধ হয়ে যাবে। এবং কি আপনার যদি আলসারের কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এ খাবারটি আপনার আলসার দূর করতে সাহায্য করবে।

আপনাকে যদি ঠান্ডা না লেগে থাকে তবে আপনি একটি কলা খেতে পারেন কেননা কলা খেলে রাত্রে ঘুম ভালো হয় প্রতিটি কলাতে ৪৮৭ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে যা একটি প্রাপ্তবয়স্ক আহারের প্রায় ১০% পূরণ করে থাকে একটি সুস্থ সবল কলা।

শেষ কোথায় আপনাকে বলতে চাই রাত্রিবেলা কলা খাওয়া যাবে কিন্তু অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে সর্দি কাশি আপনার যদি না থেকে থাকে তবে খেতে পারবেন আর যদি সর্দি কাশি কোফ এবং কি ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন রাত্রেবেলা কলা খাওয়া যাবে না।

পাকা কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা সবচাইতে পরিচিত একটি ফল পুষ্টিবিদ বলে থাকে যে কলা হল সুপার ফুট। কেননা কলার ভেতরে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন বি, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম. ফসফরাস, পটাশিয়াম, আইরন, সহ বিভিন্ন ধরনের উপকারী উপাদান রয়েছে কলাতে।

কলার উপকারিতা:

  • কলা নিয়মিত খেলে আমাদের হার্ট কে ভালো রাখতে সাহায্য করে, প্রতিদিন কোন ব্যক্তি দুটো থেকে তিনটা কলা যদি নিয়মিত সেবন করে তবে তার হার্টের সমস্যা এবং বেন স্টোক হবার থেকে নিজেকে সুরক্ষা রাখতে পারবে।
  • নিয়মিত কলা সেবনের ফলে আপনার কিডনি ভালো থাকবে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
  • নিয়মিত কলা সেবন করলে বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে, যে সকল ব্যক্তির হজমের সমস্যা রয়েছে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে যারা ভোগে থাকেন তারা নিয়মিত দুটো করে কলা সেবন করতে পারেন।
  • কলা মানসিক টেনশন থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে থাকে যে সকল ব্যক্তির রাত্রেবেলা ঠিকমতো ঘুম হয় না তারা চাইলে একটা দুটো কলা সেবন করতে পারে।
  • কলা আমাদের পাকস্থলীর পিএস লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে ফলে আমাদের পাকস্থলীর আলসার ও বুকের জ্বালা পোড়া কমাতে সাহায্য করে থাকে কলা।
  • নিয়মিত কলা খেলে আমাদের চুল পড়া অনেক অংশেই কমে যায় এবং আমাদের স্কিনের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারে কলা।
  • কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের আলসার এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে।
  • কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। তাই আপনাদের উপরের টপিকের মধ্যে কোন একটি যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে নিয়মিত দু-একটা করে কোলা সেবন করলে আশা করা যায় এগুলো রোগ থেকে নিজেকে সুরক্ষা রাখতে পারবেন।
কলা খাবার উপকারিতা:

  • যে সকল ব্যক্তির রক্তে সুগারের পরিমাণ বেশি পরিমাণ রয়েছে সে সকল ব্যক্তি কলা খেতে পারবে না।
  • যে সকল ব্যক্তির ডায়াবেটিস রয়েছে তারা কলা খেতে পারবেন না, এবং নিয়মিত ইনসুলিন নেন সে সকল ব্যক্তি কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • যে সকল ব্যক্তির কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত ডায়ালিসিস করেন সে সকল ব্যক্তি কলা খাবেন না।
  • যে সকল ব্যক্তির ঠান্ডার সমস্যা যেমন সর্দি কাশি কফ ইত্যাদি রয়েছে তারা কলা খাবেন না।
  • যে সকল ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি কলা খাবেন না অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কলা সেবন করবে।
শেষে এ কথাই বলতে চাই যে সকল ব্যক্তি সুস্থ সবল রয়েছে তাদের সর্দি কাশি একদমই নেই সে সফল ব্যক্তি প্রতিদিন তিনটি থেকে চারটা কলা খেতে পারেন।

কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা

কাঁঠালি কলাতে রয়েছে অনেক উপকারিতা যে সকল ব্যক্তির মাথাব্যথা বা বাতের ব্যথা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি জন্য কাঁঠালি কলা খুবই উপকারী কাঁঠালি কলা খেলে অনেক রোগ জীবাণু থেকে মুক্তি পাওয়া যায় আপনি যদি প্রতিদিন কাঁঠালি কলা আপনার খাবারের তালিকা রাখেন তাহলে আপনার শরীর থাকবে সুস্থ সবল।
কলা আমাদের হজম শক্তি বাড়ায় কাঁঠালি কলাতে রয়েছি প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন B 6 যা আমাদের শরীরের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে থাকে। কাঁঠালি কলা শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। এ কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, থাকে যা আমাদের হার মজবুত রাখতে সাহায্য করে থাকে।

ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণ রাখতে কাঁঠালি কলা যার উপকারিতা বেশ রয়েছে। কলাতে ভিটামিন এ থাকার ফলে চোখের ছানি পড়া হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। কাঁঠালি কলা বনের ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এছাড়াও কাঁঠালি কলাতে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা এবং দুধ এর দুটির নাম শুনলেই সবাই বুঝেই যায় যে দুটির মধ্যে কত পুষ্টি গুণের ভরপুর রয়েছে। দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যায়। এবং কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, আয়রন দুধের মধ্যে বিশেষ উপকারিতা রয়েছে দুধ খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দূর হয় এবং হাড় মজবুত করতে বিশেষ সাহায্য করে থাকে।

কলা এবং দুধ একসঙ্গে খেলে কি উপকারিতা পাওয়া যায় চলুন জেনে নেওয়া যাক? কলাকে সুপার ফুট বলা হয়ে থাকে দুধে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, প্রোটিন, প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। তাহলে চলুন দুধ এবং কলা একসঙ্গে খাওয়া যাবে কি যাবে না বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

কোলা এবং দুধ এ দুটোই ঠান্ডা জাতীয় একটি খাবার যে সকল ব্যক্তি সর্দি-কাশি কফ ইত্যাদি ঠান্ডার সমস্যা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি এই খাবারটি একদমই খাবেন না কেননা এই খাবারটি খেলে আপনার বুক জ্যাম করতে পারে।

যে সকল ব্যক্তির হজম শক্তির সমস্যা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি এ দুটি খাবার একসঙ্গে সেবন করবেন না কেননা এটি সেবনের ফলে আপনার বিভিন্ন ধরনের হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তবে যে সকল ব্যক্তির ঠান্ডার সমস্যা নেই সে সকল ব্যক্তি নিয়মিত একটা দুটো কলা খেলে তাদের এনার্জি বৃদ্ধি হতে সাহায্য করবে।

তাই আপনারা যে সকল ব্যক্তি ঠান্ডার সমস্যায় ভুগছেন সে সকল ব্যক্তি কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এবং সে সকল ব্যক্তির ঠাণ্ডার সমস্যা নেই সে সফল ব্যক্তি দুধ এবং কলা একসঙ্গে সেবন করতে পারেন এতে আপনার এনার্জি বৃদ্ধি হতে সাহায্য করে থাকবে।

লেখকের মন্তব্য

উপরের টপিকগুলো মেনে আপনারা যদি চলতে পারেন তাহলে আশা করি অবশ্যই উপকৃত হবেন। এবং কোন সময় কলা খাওয়া যাবে কোন সময় খাওয়া যাবেনা এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি সম্পূর্ণ পোস্টটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন আপনার কোন সময় কলা খাওয়া উচিত আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌছে দিবে ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
\