তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত - তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন পোস্ট রয়েছে ক্লিক করুনপ্রিয় পাঠক, আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য অর্জনের জন্য নফল ইবাদত নামাজ
তাহাজ্জুদ আদায় করতে হয়। ফজিলত ও মর্যাদার দিক দেখতে গেলে ফরজ নামাজের
পরেই তাহাজ্জুদের নামাজ অবস্থান করে। এবং নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
বলেছেন ফরজ নামাজের পর সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ হলো ( তাহাজ্জুদের নামাজ ) বা রাতের
নামাজ। তাই আপনাদের এই মর্যাদাবান তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত ও
তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল এই সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।
তাই আপনারা যদি তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত বা তাহাজ্জুদ নামাজ
সুন্নত নাকি নফল এই সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে, এই আর্টিকেল
মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেল স্টেপ বাই স্টেপ পড়ুন। কেননা তাহাজ্জদ নামাজের সকল
বিষয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
পোস্ট সচিপত্রঃ.
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক, তাহাজ্জুদ নামাজ কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই
জানি না। যে নামাজ আদায় করলে আল্লাহর কাছে যা চাওয়া যায় সকল চাওয়া আল্লাহ
তা'য়ালা পূরণ করেন। এবং সপ্তম আসমান থেকে প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দার
সকল আবদার পূরণ করার জন্য তিনি গভীর রাতে অর্থাৎ তাহাজ্জুদের নামাজের সময়
আল্লাহ তা'য়ালা প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দার সকল চাওয়া পূরণ করেন।
সুবাহানাল্লাহ। তাহলে বুঝতে পারছেন তাহাজ্জুদ নামাজ আমাদের জন্য কতটা
গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই আর্টিকেলে আপনাদের জন্য তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও
ফজিলত ও তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল এই সকল বিষয় ব্যতীত
তাহাজ্জুদের আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যেমন;
তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত, তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত,
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত আরবিতে বাংলা উচ্চারণ, তাহাজ্জুদ নামাজের
নিয়ম ও সময়, মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম, তাহাজ্জুদ নামাজ
সুন্নত নাকি নফল, তাহাজ্জুদ নামাজের সময়, তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
pdf, । এই সকল বিষয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই
আপনারা যদি তাহাজ্জুদের নামাজের সকল নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান?
তাহলে এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে স্টেপ বাই স্টেপ শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত
প্রিয় পাঠক, তাহাজ্জুদের নামাজের আলাদা কোন নিয়ত নেই। অন্যান্য নামাজের
মতোই তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের পূর্বে মনে মনে কল্পনা করা যে আমি এখন
তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করব এটাই হল নিয়ত। যেমন; ফজরের সালাতের জন্য মনে মনে
নিয়ত করা আমি এখন ফজরের সালাত আদায় করব, যোহরের জন্য যেমন আমি এখন জোহরের সালাত
আদায় করব,
আসরের সময় যেমন আমি এখন আসরের সালাত আদায় করব, মাগরিবের সময় যেমন আমি এখন
মাগরিবের সালাত আদায় করব, এশা সময় যেমন আমি এখন এশার সালাত আদায় করব। ঠিক
ঐরূপভাবেই আপনি গভীর রাতে উঠে মনে মনে কল্পনা করবেন আমি এখন তাহাজ্জুদের সালাত
আদায় করব। তাহলে আপনার নিয়ত হয়ে গেল। মনে মনে কল্পনা ব্যতীত নামাজের কোন
দোয়ার নিয়ত নেই।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত
প্রিয় পাঠক, আপনি কি তাহাজ্জতের নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান?
তাহলে এই স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টেপে তাহাজ্জুতের নামাজের নিয়ম ও ফজিলত
বর্ণনা করা হয়েছে। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক তাহাজ্জুদের নামাজের নিয়ম ও ফজিলত
গুলো জেনে নেওয়া যাক।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
তাহাজ্জুদের নামাজ সাধারণত সেহেরির শুরুর সময় থেকে সেহেরি শেষ হওয়ার পূর্ব
মুহূর্ত পর্যন্ত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার সময়। তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করার
জন্য ঘুম থেকে উঠে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা হয়ে ওযু করে দুই রাকাত সালাত আদায়
করবেন। এবং দোয়া জিকির আজগার করবেন এবং আল্লাহর কাছে মনের ইচ্ছা পোষণ করবেন এবং
আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমাপ্রার্থনা করবেন। এইভাবে আপনি দুই রাকাত দুই রাকাত
করে যতবার ইচ্ছা সেহরির পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতে
পারেন।
রাসুল ( সাঃ ) দুই রাকাত দুই রাকাত করে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতেন। এবং সুরাতুল
ফাতেহার পর যে কোন সূরা দিয়েই তাহাজ্জুদের এই সালাত আদায় করা যায় তবে রাসুল (
সাঃ) লম্বা কেরাত দ্বারা তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতেন। তাই চেষ্টা করবেন লম্বা
কোন কেরাত দ্বারা তাহাজ্জত আদায় করার জন্য। তাহাজ্জুদের সালাতের কোন নির্দিষ্ট
রাকাতে উল্লেখ করা নেই অতএব দুই রাকাত দুই রাকাত করে যত ইচ্ছা আপনি তাহাজ্জুদের
সালাত আদায় করতে পারেন তবে দুই রাকাত দুই রাকাত করে ৮ রাকাত পড়তে পারেন।
তাহাজ্জুদ সালাতের ফজিলত নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
তাহাজ্জুদ অর্থ হল ঘুম থেকে জাগা আর এই সময় হল এশার সালাত আদায় করে ঘুমিয়ে
রাতের অর্ধেক ভাগ সময় উঠে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা। এক কথায় অর্ধ-রাত্রি থেকে
সুবহে সাদিক হওয়ার আগ পর্যন্ত তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত থাকে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ
তা'য়ালা বলেন; যারা শেষ রাতে উঠে এবাদত বন্দেগী করেন তাদের প্রশংসা স্বরূপ
কিয়ামত দিবসে বলবেন, তারা রাতে সামান্যই কিছু সময় নিদ্রায় অতিবাহিত করে আর
রাতের শেষ প্রহরে তারা উঠে ক্ষমা প্রার্থনা করে ( সূরাঃ আযযারিয়াত ১৭-১৮ )
মহান আল্লাহ তা'আলা প্রতি রাত্রেই তার আরশ থেকে প্রথম আসমানে নেমে আসেন। এবং
রাত্রের শেষ তৃতীয় ভাগ সময়ে বলতে থাকেন। কে আছো যে আমায় ডাকবে? আর আমি তার
ডাকে সাড়া দেব। কে আছো যে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা চাইবে, কে আছো যে আমার কাছে
তার মনের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণের দাবি করবে, যাই ডাকুক আমি তার ডাকে সাড়া দেব এবং
তার মনের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করব। এবং তার ক্ষমা প্রার্থনা আমি কবুল করব। বুখারী
(১১৪৫)
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও সময়
প্রিয় পাঠক, আপনি কি তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও সময় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে
এই স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টেপে তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও সময়
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক তাহাজ্জুদ
নামাজের নিয়ম ও সময় জেনে নেওয়া যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও সময় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
এশার সালাতের পর ঘুমিয়ে রাতের শেষ তৃতীয় ভাগের সময় উঠে সুন্দর করে অজু করে
সুবহে সাদেক হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে ৮ রাকাত পর্যন্ত তাহাজ্জুদ সালাত আদায়
করা যায়। রাসূল (সাঃ) ২ রাকাত ২ রাকাত করে ৮ রাকাত তাহাজ্জুতের সালাত আদায়
করতেন। তাই তাহাজ্জুদ সালাত ২ রাকাত ২ রাকাত করে ৮ রাকাত পড়ায় উত্তম।
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
প্রিয় পাঠক, নফল নামাজের মধ্যে সর্বোত্তম নামাজ হলো তাহাজ্জুদের নামাজ। আর এই
তাহাজ্জুদের নামাজ নারী পুরুষ উভয় একইভাবে একই নিয়মে আদায় করতে পারেন। মহান
আল্লাহ তা'য়ালা নারী-পুরুষকে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন।
তাই আমাদের নারী-পুরুষদের একইভাবে একই নিয়মে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতে হবে।
রাসূল (সাঃ) তাহাজ্জুদের নামাজ ২ রাকাত ২ রাকাত করে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ
আদায় করতেন। তাই আমাদের নারী-পুরুষদের একই নিয়মে ২ রাকাত ২ রাকাত করে ৮ রাকাত
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে হবে।
তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল
প্রিয় পাঠক, আপনারা অনেকেই তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। কিন্তু আপনারা অনেকেই
জানেন না যে, তাহাজ্জুদের নামাজ সুন্নত নাকি নফল। তাই আপনাদের জন্য এই স্টেপে
তাহাজ্জুদের নামাজ সুন্নত নাকি নফল তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই
চলুন দেখে নেওয়া যায় তাহাজ্জুতের নামাজ সুন্নত নাকি নফল জেনে নেওয়া যাক।
তাহাজ্জুদের নামাজ সুন্নত নাকি নফল তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
তাহাজ্জুদের নামাজ সুন্নত। কেননা এই অর্থে যে রাসূল (সাঃ) পড়েছেন। রাসূল (সাঃ)
এর যে কোন আমল তার বান্দারা অনুসরণ করলেই তা সুন্নাহ। ফরজ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
ব্যতীত সকল নামাজ নফল ইবাদতের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তা'আলা পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ ফরজ করেছেন। এছাড়া যতরকম নামাজ রয়েছে সবই নফল বা অতিরিক্ত। রাসুল (সাঃ)
এর সুন্নাত দুই প্রকার।
এক প্রকার সুন্নাত যার উপরে গুরুত্ব বেশি দেওয়া হয়েছে। আরেক প্রকারের সুন্নত
হলো অতিরিক্ত সুন্নাহ হিসেবে যে সুন্নাহ প্রমাণিত হয়েছে। তাহাজ্জুদ এই পর্যায়ের
নামাজ। তাহাজ্জদ নামাজ এই দিক থেকে নফল। যেহেতু এটা ফরজ বা ওয়াজিব নয়। সুতরাং
রাসূল (সাঃ) আদায় করেছেন, সেহেতু এটি সুন্নাহ।
তাহাজ্জুদ নামাজের সময়
প্রিয় পাঠক, আপনি কি তাহাজ্জুদ নামাজের সময় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই
স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টেপে তাহাজ্জুদের নামাজের সময় সম্পর্কে আলোচনা
করা হয়েছে। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক তাহাজ্জুদের নামাজের সঠিক সময় জেনে নেওয়া
যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের সময় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
তাহাজ্জুদ অর্থ হলো গভীর রাতে ঘুম থেকে ওঠা। এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা।
তাহাজ্জুদের নামাজের সঠিক সময় হল এশার সালাতের পর ঘুমিয়ে যাওয়া এবং গভীর
রাত্রে শেষ তৃতীয় ভাগে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করার সঠিক সময়। এবং সুবহে
সাদিক হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম pdf
প্রিয় পাঠক, আপনি কি তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম pdf সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই
স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টাইপে তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম pdf সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম pdf নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
আমাদের শেষ নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত প্রতি রাত্রেই তাহাজ্জুদ
নামাজ আদায় করতেন। তাই আমাদের প্রত্যেক মুসলিমদেরই তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম
অনুযায়ী তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা উচিত।
জানা যায় যে, নবী কারীম (সাঃ) ২ রাকাত ২ রাকাত করে ৮ রাকাত তাহাজ্জদ নামাজ আদায়
করতেন। মোট ৮ রাকাত ২ বার ২ বার করে ৪ বার পড়তেন। অর্থাৎ আমরা ২ রাকাত ২ রাকাত
করে ৪ বার তাহাজ্জদ নামাজ আদায় করতে পারবো।
তবে নবী করীম (সাঃ) লম্বা কেরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতেন। তাই আমাদের দীর্ঘ
কেরাত ধরে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করাই উত্তম। এবং কি যে কোন সূরা দিয়েই
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায়।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আশা করি এই আর্টিকেল থেকে তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত
ও তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল তা এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন, এবং উপকৃত হয়েছেন। এরপরেও যদি আপনাদের কোন মতামত বা জিজ্ঞাসা থেকে
থাকে তাহলে এই আর্টিকেলের নিচে দেওয়া কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে আপনার মন্তব্য
প্রকাশ করবেন "ধন্যবাদ"
আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে
নিয়মিত আমাদের এই 👉imranai.com👈 ওয়েবসাইট
ফলো করবেন। কেননা গুরুত্বপূর্ণ তথ্যমূলক কনটেন্ট আমাদের এই আর্টিকেলে
নিয়মিত দেওয়া হয়। এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে
পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইমরান এ আই এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url