ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি

আপনার পছন্দ হতে পারে এমন পোস্ট রয়েছে ক্লিক করুনপ্রিয় পাঠক, আপনি কি ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি জানতে চান? তাহলে আপনাকে বলব আপনি একদম ঠিক আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন। কেননা এই আর্টিকেল থেকে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সেরা ১২ পদ্ধতি জানতে পারবেন।

বর্তমান সারা বিশ্বে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষ ইউটিউব ভিডিও দেখে। প্রত্যেক মিনিটে প্রায় এই প্লাটফর্ম থেকে ৫০০ ঘণ্টার ভিডিও স্ট্রিম হয়। ইউটিউব শুধু বিনোদন দোয়াই নয়, ইউটিউব আয় করার অন্যতম সেরা মাধ্যম। জনপ্রিয় এই প্লাটফর্ম থেকে ব্লগাররা মাসিক কয়েক মার্কিন ডলার ইনকাম করে থাকেন। বেকার ছেলেমেয়েরা এই প্লাটফর্মে কাজ করে নিজে স্বাবলম্বী হয়েছেন। তাই আপনি যদি ঘরে বসে খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই মাধ্যমটি আপনার জন্য সেরা মাধ্যম হবে।

প্রিয় পাঠক, ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি যদি ইউটিউব প্লাটফর্ম থেকে ভালো ডলার ইনকাম করতে চান? তাহলে ইউটিউব আপনার জন্য সেরা ইনকামের মাধ্যম হবে। তাই আপনাদের জন্য ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও যেগুলো ইনকামের সোর্স নিয়ে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে তা হলো; 

ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়, ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়। এই সকল বিষয় নিয়ে এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি যদি ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে স্টেপ বাই স্টেপ শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

প্রিয় পাঠক, ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনাকে স্থায়ী দর্শক তৈরি করতে হবে। তবে আপনি খুব সহজেই কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় জানতে হবে। শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড করলেই সেখান থেকে আপনার ডলার চলে আসবে বিষয়টা একদমই এমন নয়। এজন্য আপনাকে কিছু ফর্মালিটিস রুলস মেনে আপনাকে কাজ করতে হবে।

ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১২টি পদ্ধতি নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

• অবশ্যই ভিডিও তৈরি করার পূর্বে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনি কোন দর্শকের কাছে উপস্থাপন করতে চান? সেটি আগে নির্বাচন করুন। এবং সেই দর্শকের ভালোলাগা অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করুন। এবং আপনার চ্যানেলে আপলোড করুন। ভিডিও তৈরি করার পূর্বে অবশ্যই উপযুক্ত বিষয়টি পছন্দ করে নিন। এবং শুধুমাত্র সেই বিষয়ের উপরেই বিভিন্ন রকম ভিডিও তৈরি করুন। ফলে দর্শকের মন জয় করতে সুবিধা হবে।
• অবশ্যই একটি ভাল ক্যামেরা আলো মাইক্রোফোন প্রয়োজন হবে যাতে করে আপনার ভিডিওকে প্রফেশনাল লুক দিতে সাহায্য করবে। এবং আপনাকে রেগুলার ভিডিও আপলোড করতে হবে। এবং প্রত্যেক ভিডিওর সঙ্গে দিতে হবে কিওয়ার্ড। নিজের ভিডিও থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের চ্যানেল থেকে ট্রাফিক নিতে হবে।
• ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করার জন্য চ্যানেলে অন্তত ১০০০ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। আপনার চ্যানেলে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার অ্যাড হবে ততই বেশি আপনার ইনকাম বৃদ্ধি হবে। তাই আপনি যেকোনো ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে পারেন তাহলে আপনার ইনকাম আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে।
• অবশ্যই আপনার চ্যানেলে ১০০০ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকার পাশাপাশি বিগত বারো মাসে ৪০০ ঘন্টার ভিউ থাকতে হবে। আপনার চ্যানেলে যত বেশি ভিউ পাবেন আপনার ইনকাম ততই বেশি বৃদ্ধি পাবে। তবে আপনার ভিডিওর উপরে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে সম্পন্ন বিজ্ঞাপন দেখলে তবে আপনার ইনকাম হবে।
• তবে প্রথম অবস্থায় ইউটিউব চ্যানেল থেকে খুব বেশি ইনকাম হবে না। ইউটিউব চ্যানেলের প্রথম ইনকাম দিয়ে আপনার কোন ভাবে জীবন চলবে না তার পাশাপাশি আপনাকে অন্য কিছু করতে হবে। আপনার নিজের চ্যানেলে ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য You Tube Program এ যোগদান করতে পারেন। প্রত্যেক ভিডিওর রোজগারের অংশ কনটেন্ট ক্রিয়েটরের সাথে ভাগ করে নেয় এই ভিডিও স্টিমিং সিট্রমিং প্ল্যাটফর্ম। তবে আপনি যদি নিয়মিত ইউটিউব চ্যানেলে কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে একসময় ইউটিউব চ্যানেল থেকে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
• You Tube Studio থেকে Monitization বিভাগ অপশনে গিয়ে চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো সিলেট করতে পারেন। যার মাধ্যমে এই ড্যাশবোর্ড থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারছেন দেখে নিতে পারবেন।
• একবার এই প্লাটফর্ম থেকে আয় শুরু করলে আপনি খুব সহজেই You Tube Premium এ সাইন আপ করতে পারবেন। এই ফিউচার অপশনে আপনার সাবস্ক্রাইবার চাইলেই অতিরিক্ত খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাড়াই আপনার চ্যানেলের ভিডিও খুব সহজেই দেখতে পারে। সাবস্ক্রাইবার থেকে ইনকামের দ্বিতীয় পদ হিসেবে কাজ করবে এই You Tube Premium।
• বিজ্ঞাপন ছাড়াও ইনকামের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। যেমন; টি-শার্ট, মার্চেনডাইস, কপি মগ, ব্যাগ সহ বিভিন্ন ধরনের নিজস্ব প্রোডাক্ট সহ মার্চেনডাইস বিক্রি করে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। এবং প্রত্যেকটি ভিডিওর নিচে রাখতে পারেন মার্চেনডাইস সেলফ।
• আপনি চাইলে ফ্যান ফান্ডিংকরতে পারেন। একবার যদি আপনার চ্যানেলে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারেন Patreon, Tipee অথবা Buy Me A Coffee এর মত ওয়েবসাইট থেকে ট্রাফিকদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আয় ইনকাম আরো বাড়াতে পারেন। তবে আপনার সাথে কোন ব্র্যান্ডের গাটছড়া ভিডিওতে অবশ্যই জানিয়ে দিন।
• আপনি চাইলে ভিডিও লাইসেন্সিং করতে পারেন। এতে করে আপনার কোন ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেলে বিভিন্ন মিডিয়াম সেই ভিডিওটি স্ট্রিম করার জন্য আপনাকে টাকা দেবে। এইটি হলো ভিডিও লাইসেন্সিং।
• আপনি চাইলে চ্যানেল মেম্বারশিপ করতে পারেন। চ্যানেল মেম্বারশিপ হলে ট্রাফিকরা অতিরিক্ত কনটেন্ট পেয়ে যাবে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে বাড়বে আপনার আয়। এছাড়াও আপনি চ্যাট পেমেন্টের মাধ্যমেও ইউটিউব থেকে ভালো আয় করতে পারবেন। যেমন ধরুন; লাইভ স্ট্রিম। লাইভ স্ট্রিম এর সুপার সেটের মাধ্যমে ট্রাফিকদের কাছ থেকে ভালো আয় করতে পারবেন।

প্রিয় পাঠক, আপনি কি ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান? তাহলে এই স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টেপে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক নিজে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

• পরিশ্রম করে ভিডিও না করেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় হলো নিজের ইউটিউব চ্যানেলে Third-Party content পাবলিশ করা।
• ইউটিউবের Aggregation নামক একটি পদ্ধতির রয়েছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই ইউটিউব থেকে অন্যান্য কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের ভিডিও কনটেন্ট আপনার চ্যানেলে আপলোড করার সুযোগ দিয়ে থাকেন।
• এতে করে আপনি একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার পরিবর্তে অন্যের বানানো ভিডিও ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল কাজ করতে পারেন। এ পন্থা অবলম্বন করে ইউটিউব চ্যানেলের নতুন নতুন ভিডিও আপলোড করতে অনেকটা সময় লাগবে এবং অধিক পরিমাণে ট্রাফিক আপনার ভিডিওর প্রতি আকৃষ্ট হবে।
• এই👉ONE Media Coverage👈ইউটিউব চ্যানেলটি Aggregation পদ্ধতি অবলম্বন করে মুভি স্ট্রেইলারগুলো তাদের নিজের চ্যানেলগুলোতে আপলোড করে থাকে। এই পন্থা অবলম্বন করার পরেও এই চ্যানেলে ১ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে।

প্রিয় পাঠক, ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায় জানতে চান? তাহলে এই স্টেপটি আপনার জন্য কেননা ইউটিউব এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি যদি ভালভাবে কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে সফলতা অবশ্যই পাবেন যার মাধ্যমে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। তাই ইউটিউব এই প্ল্যাটফর্ম থেকে আই ইনকাম করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু মাধ্যম সম্পর্কে জানতে হবে। যেগুলো মাধ্যম জানার ফলে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

• বিজ্ঞাপন থেকে আয়
• অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে আয়
• ডোনেশন এর মাধ্যমে আয়
• পণ্য বিক্রয় করে আয়
• স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে আয়

উপরোক্ত মাধ্যম থেকে কিভাবে সঠিক নিয়মে আয় করা যায় তা গুগল ও ইউটিউবে সার্চ দিয়ে বিস্তারিত জেনে নিবেন।

আপনাদের অনেকেরই মনে প্রশ্ন? ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল কি না? এই প্রশ্ন সবারই মনে ঘুরপাক খায়। তাই এই স্টেপ থেকে জানতে পারবেন ইউটিউব থেকে আয় করা হালাল না হারাম। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক ইউটিউব থেকে আয় করা বৈধ কি না জেনে নেওয়া যাক।

ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল না হারাম তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

বর্তমান সময়ে প্রচুর মানুষ ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে।

এই ইনকাম এইভাবে হয় কারো ভিডিও যদি দর্শক বা ট্রাফিক বেশি হয় তখন ইউটিউব কর্তৃপক্ষ তার সাথে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয় যে তার ভিডিওর সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির বিজ্ঞাপন যুক্ত করে দেবে।

এর বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ দেবে। কিন্তু জানার বিষয় হলো এইভাবে বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করা কি হালাল হবে কি না?

উত্তরঃ নিজের বানানো ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন যুক্ত করবে যার বিনিময়ে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন এটি ইসলামের দৃষ্টিতে নিরাপদ নয়।

এর মূল কারণ হলো ইউটিউব কর্তৃপক্ষ কোন ধরনের বিজ্ঞাপন তার ভিডিওর মধ্যে দিবে এটা একান্ত ইউটিউব কর্তৃপক্ষই জানেন। এই সকল বিজ্ঞাপন ইউটিউব কর্তৃপক্ষ নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে। ভালো-মন্দ ছাড়া যে কোন বিজ্ঞাপন যুক্ত করেই অর্থ উপার্জন করা মোটেই বৈধ নয়। অর্থ উপার্জন বৈধ হওয়ার জন্য কিছু শর্তবালীর রয়েছে যেগুলো শর্তবালী অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখালে তবেই তা হালাল হবে।

যেগুলো শর্তবালী থাকলে তবেই ইউটিউব থেকে ইনকাম হালাল হবে তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

• আপনার ইউটিউব ভিডিওতে যেগুলো বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে তা বৈধ হওয়া।
• বিজ্ঞাপনের চিত্র শরীয়ত মোতাবেক হওয়া।
• এবং বিজ্ঞাপনের মধ্যে এমন কিছু উপস্থাপনা না করা যা থেকে ধোকা বা প্রতারণার আশ্রয় না নেওয়া ইত্যাদি।

সাধারণত এই শর্তবালী রক্ষা করে ভিডিও করা সম্ভব হয় না সুতরাং এই ধরনের উপার্জন থেকে বিরত থাকাই উচিত হবে।

আপনি কি ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই স্টেপটি আপনার জন্য কেননা এই স্টেপ থেকে জানানো হবে কিভাবে সঠিক নিয়মে ইউটিউব থেকে টাকা তুলতে পারবেন তা বিস্তারিত জানানো হয়েছে। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় সম্পর্কে।

ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

ইউটিউব থেকে টাকা উত্তোলন করা সিম্পল একটি বিষয়। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেল এডসেন্স অ্যাপ্রুভ থাকতে হবে। সেখানে আপনার পেমেন্ট মেথড হিসেবে আপনাকে একটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে। 

তবে আপনার এডসেন্সে ১০$ ডলার হওয়ার পরেই আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সাথে কানেক্ট করতে পারবেন আপনার এডসেন্স। তবে জেনে রাখেন আপনার একাউন্টে যখন ১০০$ ডলার জমা হবে তখনই আপনি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। ১০০$ ডলারের কম থাকলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন না।

প্রিয় পাঠক, আশা করি এই আর্টিকেল থেকে ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১২ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। এরপরেও যদি আপনাদের কোন মতামত বা জিজ্ঞাসা থেকে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলের নিচে দেওয়া কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে আপনার মন্তব্য প্রকাশ করবেন "ধন্যবাদ"

আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার দিয়ে পৌঁছে দিবেন। এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য "ধন্যবাদ"।